Some Important Website

বাংলা প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট সমুহ

Sunday, July 31, 2016

১০।আজকের জোকস( ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত )

জোকস - ১:   ক্লান্ত আবুল...

দুপুর বেলা জাদুঘর ঘুরতে ঘুরতে
ক্লান্ত হয়ে একটি চেয়ারে
বসে পড়লেন আবুল
.
.
..হায় হায় করে দৌড়ে এল জাদুঘরের
কর্মীরা.
.
.
বলেলেন...
.
.
আরে করছেন কি করছেন কি???
.
.
.
.
.
.
.
.
.
..
.
এইটা নবাব সিরাজউদ্দৌলার চেয়ার....
.
.
.
.
.
. আবুল: ভাই ,একটু বসতে দেন .. সিরাজ ভাই
আসলেই আমি উইঠা যাবো...


জোকস - ২:  দুই কিপটা বন্ধুর ভ্রমন...
একদা ২ কিপটে বন্ধুর খুব শখ হল তারা দেশ ভ্রমনে যাবে ।
এদের ১জন কানা আর এক জন লেংরা ।
ভ্রমনের আগে তারা কিছু জিনিস নিল ।
কানা নিল একটি হারিকেন আর লেংরা নিল এক জোড়া জুতা ।
ভ্রমন যাত্রা শুরু হল । কিন্তু বিপত্তি বাধল সন্ধায় ,
যখন তারা পৌছল একটি জঙ্গলে ।
চার দিকে অন্ধকার নেমে আসল ।
তখন ......
লেংরা বন্ধু : দোস্ত তর হারিকেনটা জ্বালা ।
কানা বন্ধু :দোস্ত সবই তো পরিস্কার দেখতাছি ।
হারিকেন জ্বালানোর কি দরকার ।
বেশ কিছুক্ষন পরে......
কানা বন্ধু : দোস্ত তর জুতা গুলা একটু দে ।
অন্ধকারে কিছু দেখি না , পায়ে কাটা লাগে ।
লেংরা বন্ধু : না রে... দোস্ত নতুন জুতা তো নষ্ঠ হইয়া যাইবো ,
 দেখস না আমি এই গুলা মাথায় নিয়া হাটতাছি ।


জোকস - ৩:   বল্টুর পরীক্ষা...
বল্টু পরীক্ষা দিতে গেল,,,,,,
পরীক্ষায়
প্রশ্ন আসলো-
কিভাবে একটা পিপড়া কে মারতে
হয়...?
প্রশ্নটা ১৫ মার্ক
এর।
তো বল্টু উত্তর
লিখেছেঃ
প্রথমে চিনির
সাথে মরিচের
গুড়া মিশায়ে রেখে দিতে হবে।
পিপড়া সেটা খেয়ে পানি খুজবে
চারদিকে।
পানির
বালতি তে যেয়ে পিপড়া টা পড়ে
যাবে,তারপর
পিপড়া নিজেকে শুকাতে আগুনের
কাছে যাবে,
আগুনের
কাছে আগে থেকেই
একটা বোম্ব
রাখা লাগবে। বোম্ব
ফুটে পিপড়া আহত
হয়ে হসপিটাল এ
যাবে, তার
মুখে অক্সিজেন
মাস্ক দেয়া থাকবে,
সেই
অক্সিজেন
মাস্ক
টাখুলে দিলেই
পিপড়াটা মরে যাবে।


জোকস - ৪: বন্ধুর বাসা...
এক লোক তার বন্ধুর
বাসায় গেল. কলিং বেল
টিপল.
বল্টু দরজা খুলল-
... লোক : তোমার
বাবাকে একটু ডাক তো.
বল্টু : বাবা বাসায় নেই,
বাজারে গেছে.
লোক : তাহলে তোমার
বড় ভাইকে ডাক.
বল্টু : বড় ভাই তার
বন্ধুদের
সাথে ক্রিকেট
খেলতে মাঠে গেছে.
লোক : তোমার
মাকে ডাক,
তিনি তো বাসায়
আছে???
বল্টু : না.
মা বিউটি পার্লারে গেছে.
লোক : (বিরক্ত
হয়ে বলল) সবাই যখন
বাইরে গেছে তখন
তুমিও কোথাও
চলে যাও.
বল্টু : জ্বি, তাই
তো আমি আমার বন্ধুর
বাসায়
চলে এসেছি।


জোকস - ৫:  চালকের সাথে কথা বলা নিষেধ...
বাসের এক সিটে দুই জন যাত্রী
বসে আছেন। একজন এমনি
বসে আছেন এবং আরেকজন
সিগারেট টানছেন।
অপর যাত্রী সিগারেটখোর - কে
বাসের ভেতরের একটি
সতর্কবার্তা লেখা দেখিয়ে দিয়ে
বললেন,"ভাই দেখেন না,
লেখা আছে, ধূমপান নিষেধ?"
সেটা শুনে সিগারেটখোর
আরেকটি সতর্কবার্তা লেখা
দেখিয়ে দিয়ে
বললেন,"আপনার কোনো
অভিযোগ থাকলে চালককে
বলুন।" সেটা দেখে অপর যাত্রী
চালকের কাছে গিয়ে বলছে,
"চালক ভাই, আমার পাশের
সিটের ঐ ভদ্রলোক ধূমপান
করছেন ...এবং আমার সমস্যা
হচ্ছে, আপনি একটু বিষয়টা
দেখবেন।" তাই শুনে চালক
ওই লোককে
বাসের ভেতরের আরেকটি
সতর্কবার্তা লেখা দেখিয়ে দিয়ে
বললেন,"চলন্ত গাড়ীতে
চালকের সাথে কথা
বলা নিষেধ।
জোকস - :   ছাত্ররা আর শিক্ষক...

একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা
একটা গ্লাসের পানিতে ডুবিয়ে ছাত্রকে প্রশ্ন করলেন।
শিক্ষকঃ বল তো, এই আংটিটাতে মরিচা ধরবে কি না?
ছাত্রঃ ধরবে না স্যার।
শিক্ষকঃ গুড, ভেরি গুড।
আচ্ছা বলতো, কেন ধরবে না?
ছাত্রঃ স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক।
যদি পানিতে রাখলে মরিচা ধরতো,
আপনি কখনই আপনার সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।


জোকস - :  ম্যডাম এবং ছাত্ররা...
শিক্ষিকা : 3 IdiotsFilm দেখার পর
তোমরা কি শিখলে?
বল্টু : Miss এটাই যে..ইন্জিনিয়ারিং পড়েও
মেডিকেলের মেয়ে পটানো যায়
শিক্ষিকা :Shut Up & Get Out
বাবলু :ম্যাম আমি বলি?
শিক্ষিকা : তুমি খুব ভাল ছেলে, তুমিই বল
বাবলু: কলেজের প্রথম দিন অবশ্যই Underwear পড়তে হয়
শিক্ষিকা : U Also Get Out..
মইন :ম্যাম আমি বলি ?
শিক্ষিকা : আমার মনে হয় তুমি ভাল ছাত্র, তুমি ঠিক বলবে
মইন : Doctor বাদে ইঞ্জিনিজিনিয়ার রাও Delivery করতে পারে !
শিক্ষিকা : U Also Get Out..
গেদু : ম্যাম আমি বলি ?
শিক্ষিকা : হ্যা বল
গেদু: FRENCH KISS এ নাক মাঝখানে আসে না


জোকস - :   লুকোচুরি খেলা...
গার্লফ্রেন্ড : চল আমরা লুকোচুরি খেলা খেলি.
তুমি যদি আমায় খুঁজে পাও
তাহলে তুমি আমাকে নিয়ে শপিং-এ যাবে!!!!
বয়ফ্রেন্ড : আর যদি খুঁজে না পাই???
গার্লফ্রেন্ড : এমন কথা বলোনা জান.
আমি তো ঐ বেড রুমের দরজা-টার পিছনে লুকাব!!!!!!


জোকস - : মিথ্যুক-ধোকাবাজ...
এক মেয়ের সাথে আরেক মেয়ের কথা হচ্ছে..
১ম মেয়েঃ আজকালকের ছেলেদের কোন
বিশ্বাস নাই আমি তো আজকে থেকে ওর
মুখও দেখতে চাইনা

২য় মেয়েঃকি হইছে??.. তুমিকি ওকে অন্য
কোন মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ??

১ম মেয়েঃ আরে না! ও আমারে আরেক ছেলের
সাথে দেখে ফেলছে..
কালকে ও আমারে বলছিল ও নাকি শহরের
বাইরে যাবে. . . . !
মিথ্যুক , বদ, ধোঁকাবাজ


জোকস - ১০:  প্রেমিক-প্রেমিকা..
প্রেমিক প্রেমিকা আর্ট গ্যালারীতে গিয়েছে।
ঘুরতে ঘুরতে তারা একটি ছবির সামনে এসে দাঁড়াল,
একটি মেয়ের ছবি, প্রচলিত কাপড় পরিহিতা নয় শুধু উর্ধ্বাঙ্গে আর
নিম্নাঙ্গে দুটো বেশ
বড় পাতা দিয়ে ঢাকা।
ছেলেটি মুগ্ধ
দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল অনেক্ষণ ধরে।
বেশ কিছুক্ষণ পর
মেয়েটি বলে উঠল,
> বের হবে তো নাকি?
না বাতাস এসে পাতা উড়িয়ে নেওয়া পর্যন্ত তাকিয়েই থাকবে?!!
জোকস -১:   স্বামী ও স্ত্রী...

স্বামী সকাল সকাল "Facebook"
খুলে বসেছিল......
তার এক মহিলা বন্ধু
লুচি, আলুরদমের ছবি আপলোড
করে লিখলোঃ এসো....সবাই
ব্রেকফাস্ট করি.....।।
লোকটি কমেন্ট করলোঃ খুব ভালো
টেস্ট ছিল, দারুন লাগলো......।।
লোকটির স্ত্রী এই কমেন্ট দেখে নিয়ে
স্বামীকে আর টিফিন দিল না....
চার ঘন্টা না খেতে দেবার পর
স্ত্রী বললঃ কই গো, শুনছো.......






I
I
I
I
তুমি কি লাঞ্চ ঘরে করবে,
নাকি...."Facebook" এ........???
----স্বামী তার স্ত্রীর কোলে মাথা দিয়ে
শুয়ে আছে.......
স্ত্রী রোমান্টিক ভাবে
জিজ্ঞাসা করলোঃ এই....
কেমন লাগছে গো......???
স্বামীঃ মনে হচ্ছে আমি
ভগবান শ্রী বিষ্ণু.....










শেষনাগের কোলে শুয়ে আছি.......।


জোকস - ২:  বল্টু যখন বউ নিয়ে হোটেলে...
বল্টুঃ- দয়া করে তাড়াতাড়ি ৫০৬ নম্বর কক্ষে
চলে আসুন।
-
হোটেল ম্যানেজারঃ কেন, সমস্যা কী?
-
বল্টুঃ- আমার স্ত্রী জানালা দিয়ে লাফ মেরে
আত্মহত্যা করতে চাচ্ছে।
হোটেল ম্যানেজারঃ- আপনি স্বামী হয়ে কিছু
করছেন না। আর আমি কী করতে পারি?
-
বল্টুঃ-
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.আরে ভাই, এখন কথা বলার সময় নয়। আমার
স্ত্রী কিছুতেই জানালা খুলতে পারছে না।
জানালাটা খুলে দিয়ে যান


জোকস - ৩:   দুষ্টের শিরোমণি দুই  ভাইয়ের কান্ড...
দুই ভাই ছিল, একজনের বয়স ৬ বছর
আর অন্যজনের বয়স ১০ বছর....।।
তাদের দুজনের দুষ্টুমি ও অত্যাচারে
পাড়া প্রতিবেশীরা অতিষ্ঠ.....
তাদের মা বাবা সবসময় চিন্তায় থাকতো,
এই বুঝি ছেলেরা কিছু একটা ঘটিয়ে এলো....।।
একদিন গ্রামে এক মহান সাধুবাবা এলো,
যার আশীর্ব্বাদে নাকি সকলের মঙ্গল হয়...।।
এক প্রতিবেশী এসে তাদের মা কে
বললঃ তোমার ছেলে দুটোকে সাধুবাবার
কাছে নিয়ে যাও....হয়তো ওদের
মতি গতি ঠিক হতে পারে.....।।
প্রতিবেশীর কথামতো মা প্রথমে
ছোট ছেলেকে সাধুবাবার কাছে
নিয়ে গেল....।।
সাধু ছেলেটিকে সামনে বসিয়ে মা কে
বাইরে অপেক্ষা করতে বলল......
এরপর সাধুবাবা
বাচ্ছাটিকে বললঃ বল ব্যাটা....
তুই ভগবান কে জানিস...??
বল ভগবান কোথায়....??
বাচ্ছাটি কিছু বলল না, শুধু
সাধুর দিকে তাকিয়ে রইলো......
সাধু আবার জিজ্ঞাসা করলো,
ছেলেটি এবারও কিছু বলল না.....
সাধুবাবা এবার রেগে গিয়ে
বললঃ আমি কি বলছি শুনতে
পচ্ছিস না....??
বল....ভগবান কোথায়.....??
ছেলেটি কিছু না বলে ভয়ে ভয়ে
সাধুবাবার দিকে তাকিয়ে রইলো....
হঠাৎ যেন ছেলেটির চেতনা এলো,
সে উঠে দাঁড়িয়ে বাইরের দিকে ছুট লাগালো......
সাধু তাকে বারবার ডাকলো,
কিন্তু সে একছুটে ঘরে গিয়ে
খাটের তলায় লুকিয়ে পড়লো.....।।
ছেলেটির দাদা ঘরেই ছিল, সে এটা দেখে
বললঃ কি হয়েছে......??
তুই লুকোচ্ছিস কেন রে.....??
ভাইঃ দাদা.....পারলে তুইও
তাড়াতাড়ি কোথাও লুকিয়ে পড়....
দাদাও খাটের নীচে ঢুকতে ঢুকতে
বললঃ কিন্তু...হয়েছেটা কি....??
তুই এতো ভয় পাচ্ছিস কেন....??
ভাইঃ এবার আমরা খুব বড়ো
ঝামেলায় ফেসে গেছি....।।
শুনলাম....
ভগবান কে নাকি কোথাও
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা......





আর সবাই ভাবছে...এতে নাকি
আমাদেরই হাত আছে.....।।


জোকস - ৪: বিউটিফুল...
রাত দুটোর সময় বৌয়ের মোবাইল বেজে উঠল
ঘুমটা সবে এসেছিল, আমিও ফেসবুক করে রাত
৩০ নাগাদ বিছানায় গিয়েছিলাম••••
মেজাজ ঠিক থাকে নাকি এই রকম রাত বিরেতে
ফোন বাজলে
•••••
বৌ ওঠার আগেই, ঝট করে উঠে মোবাইলটা হাতে
নিয়ে দেখি
•••••
মেসেজ করেছে কেও
••••
লেখা "Beautifull"
••••••
রাত দুটোর সময় বিউটিফুল মেসেজ
••••
বেশ জোরে ধাক্কা দিয়ে তুলে জিজ্ঞাসা
করলাম
•••••
উঠে আগুন চোখের চাউনি ছুড়ে দিয়ে, চশমাটা
লাগিয়ে, মোবাইলটা আমার হাতের থেকে প্রায়
কেড়ে নিয়ে কি যেন দেখল
•••••
তারপর জলন্ত দৃষ্টি দিয়ে একবার আমাকে
আবার দেখে নিয়ে, আমার চশমা টা, খাপ থেকে
বার করে আমার নাকের ওপর চেপে বসিয়ে দিয়ে
যেন কিছুই হয়নি এইরকম একটা ভাব করে,
পাশফিরে ঘুমিয়ে গেল নিশ্চিন্তে
••••
আমি একটু অবাক হয়ে, আবার মোবাইলটা হাতে
নিয়ে দেখলাম
••••
লেখা আছে
•••••
"Battery Full"
আজ সকাল থেকে রান্নাঘরের দরজাতে একটা
তালা ঝুলছে
•••••


জোকস - ৫:  পচাদার কান্ড..
পচাদার ছেলে পচাদাকে বলল :
বাবা আমার গার্লফ্রেন্ড
প্রেগনেন্ট হয়ে গেছে, 5000
টাকা চাইছে মুখ বন্ধ করার
জন্য ।
পচাদা চুপচাপ দিয়ে দিল ।
দুমাস পর পচাদার দ্বিতীয়
ছেলে এসে বলল -বাবা আমার
গার্লফ্রেন্ড প্রেগনেন্ট হয়ে
গেছে, 8000 টাকা চাইছে মুখ বন্ধ
করার জন্য ।
পচাদা চুপচাপ দিয়ে দিল ।
ছয় মাস পর পচাদার মেয়ে ভয়ে
ভয়ে এসে বললো বাবা আমি
প্রেগনেন্ট হয়ে গেছি ।
এই শুনে পচাদা লাফিয়ে
বলল,"ভগবান আছেন, এবার
আমার টাকা নেওয়ার পালা ।"
জোকস - ১:   বাবা আর ছেলের কথকপকথন

বাবাঃ আমার জন্য একটা ড্রিঙ্কস
নিয়ে আসো তো দোকান থেকে ।
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
বাবাঃ ঠাণ্ডা অফকোর্স !
ছেলেঃ বাবা পেপসি নাকি কোক ?
বাবাঃ পেপসি
ছেলেঃ বাবা বোতলের নাকি
টিনের ?
বাবাঃ বোতলের ,
ছেলেঃ বড় বোতল নাকি ছোট বোতল ?
বাবাঃ ছোট বোতল ,
ছেলেঃ আচ্ছা বাবা নরমাল নাই
ডায়েট ?
বাবাঃ ধুরু , লাগবেনা যা পানি
নিয়ে আস একটা ,
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
বাবাঃ অফকোর্স ঠাণ্ডা ,
ছেলেঃ বাবা খাওয়ার পানি নাকি
ইয়ুজ করার জন্য ?
বাবাঃ মাইর খাবি এখন !!
ছেলেঃ বাবা হাত দিয়ে নাকি
লাঠি দিয়ে ?
বাবাঃ বেশি কথা বলস , যা ভাগ
সামনে থেকে ,
ছেলেঃ বাবা দৌড় দিয়ে ভাগব না
হেটে হেটে ?
বাবাঃ বেয়াদব , দিন দিন জানোয়ার
হইতাসস !
ছেলেঃ কোন জানোয়ার ? কুত্তা
নাকি বিলাই ?
বাবাঃ আমি এখন তোরে জবাই করবো ,
যা বলসি !!
ছেলেঃ বাবা চাকু দিয়ে নাকি বটি
দিয়ে ?
বাবাঃ বটি দিয়ে !!
ছেলেঃ টুকরা টুকরা নাকি বড় বড়
পিস ?
বাবাঃ হারামি তুই যাবি ??
ছেলেঃ বাবা একলা যাব নাকি
তোমার সাথে যাব ?
বাবাঃ তোর উপর থাডা পরুক !
ছেলেঃ বাবা ভুমিকম্প নাকি
বজ্রপাত ?
বাবাঃ ওহ খোদা আমার হার্ট এ পেইন
হচ্ছে !
ছেলেঃ বাবা হসপিটাল এ নিয়ে
যাব নাকি ডক্টর ডাকব ??
বাবাঃ পানি দে আমাকে
ছেলেঃ বাবা ঠাণ্ডা নাকি গরম ?
বাবাঃ নরমাল
ছেলেঃ বাবা খাবে নাকি ইয়ুজ
করবে ?? ..


জোকস -১৭:  এক কৃপণ ব্যাক্তি
একটা চরম কিপটা লোক সমুদ্রে গোসল করতে গিয়ে ডুবতে লাগলো...........
তখন সে দোয়া করতে লাগলো আল্লাহ্ কাছে।
আমাকে যদি বেঁচে যাই তাহলে 1000 জন এতিম কে 2 বলে বিরিয়ানি খাওয়া বো............
তখনই একটা বড় স্রোত এসে তাকে সমুদ্রের তীরে ঠেলে দিল।।
তখনই সে দাঁড়িয়ে বলল... কিসের বিরিয়ানি!!!
তখন আচানাক একটা বড় স্রোত এসে তাকে সমুদ্রে ভাসিয়ে নিয়ে গেল।।
তখন সে আবার বাঁচার জন্য বলতে লাগল......
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
!!!!
**আরে আমি বলতে চাইছি কিসের বিরিয়ানি চিকেন বিরিয়ানি নাকি কাচ্চি বিরিয়ানি!!!!!!**
আরে লোকটারে কেউ মাইরালা......


জোকস - ১৮:   মশা আর মাছির বিয়ে...
1টা মশা 1টা মাছিকে বিয়ে করল ,,
বাসরের রাতে মশাটা বাহিরে বসা দেখে
আরেকটি মশা এসে জিজ্ঞাসা করলো কিরে বাহিরে কেন??
....
....
....
....
....
....
....
....
....
....
....
....
....
কি করবো তোর ভাবি তো কয়েল জ্বালিয়ে শুয়ে আছে।।।
আরে মশারে কেউ মাইরালা  :v :v


জোকস - ১৯: স্বামী-স্ত্রীর মজার ঝগড়া..
অফিস থেকে ফিরেই রহমান সাহেব তাঁর স্ত্রীকে বললেন,
: হ্যালো ডিয়ার, ঘরে logged in হইলাম, কেমন আছ?
: তুমি কি বাজার করে আনোনি?
: দুঃখিত বউ, বিষয়টি মাথায় tag করতে মনে ছিল না।
: তোমার যে আমার জন্য নতুন একটা শাড়ি download করার কথা ছিল, সেটাও কি ভুলে গেছ?
: দোকানে গিয়েছিলাম কিন্তু কোনো শাড়িতেই like দিতে পারিনি।
: তাহলে ক্রেডিট কার্ডটা দাও, আমিই কেনাকাটা করে নেব।
: কিন্তু আমি তো privacy settings-এ share-এর optionটা block করে রেখেছি। কীভাবে তোমাকে দিই?
: তোমাকে আমার বিয়ে করাটাই উচিত হয়নি। কী পেলাম তোমাকে বিয়ে করে?
: not found? তাহলে try again!
: তোমার কাছে আমার কি কোনোই মূল্য নেই।
: অবশ্যই আছে, সেটা আমি বাইরে বলে বেড়াই না, আমার inbox-এ ঢুকলেই বুঝতে পারতে।
: এভাবে চলতে থাকলে আমি কিন্তু বাপের বাড়ি চলে যাব বলে দিচ্ছি।
: comment করার সাহস হচ্ছে না।
: আমি চলে গেলে তুমি একা থাকতে পারবে? কোনো কষ্ট পাবে না?
: অবশ্যই, দুজনে তখন chat করতে পারব, খুব মজা হবে।
: কী বললে? আর তোমাকে কিন্তু একবিন্দুও সহ্য করতে পারছি না!
: তাহলে block করে দাও।
: না, এভাবে কথা চালানো যায় না, অসম্ভব।
: তাহলে log out করে দাও।


জোকস - ২০:  হে হে চরম মজা..
পত্রিকার পাতায় চোখ রেখে স্বামী স্ত্রীকে বললেন,
স্বামী: কী লিখেছে দেখো, স্বামীরা যেখানে গড়ে প্রতিদিন
পাঁচ হাজার শব্দ ব্যবহার করে, সেখানে স্ত্রীরা করে দশ হাজার শব্দ!
স্ত্রী: ঠিকই তো আছে! স্ত্রীদের যে প্রতিটা কথা দুবার করে বলতে হয়।
স্বামী: কী বললে?

জোকস - ১:  টিচার এবং ছাত্ররা।
একদিন ক্লাসে টিচার প্রশ্ন করলঃ
যারা নিজেকে বোকা ভাব তারা উঠে দাঁড়াও !!
কেউই উঠে দাঁড়াল না। কিন্তু কিছুক্ষণ পর
মুখে একটা শয়তানি হাসি নিয়ে
উঠে দাড়াল ক্লাসের সবচেয়ে পাজি ছাত্র বল্টু !!
টিচারঃ ওওও . . .তাহলে তুই নিজেকে বোকা ভাবিস?
বল্টুঃ স্যার, ঠিক তা নয়,,

আসলে আপনি একাই শুধু দাঁড়িয়ে আছেন,
ব্যাপারটা কেমন দেখা যায় না ???
জোকস - ২:  ডিজিটাল চোর।

একটা চোর চুরি করতে গিয়ে সেলফি তুলে পোস্ট করল, এই মাত্র চুরি করতে ঢুকলাম।
বাড়ির মালিক পোস্টে লাইক করে কমেন্ট করল, ভেবনা আমরা ঘুমিয়ে পড়ছি।

আমরা জাগ্রত আছি, পুলিশকে খবর দেয়া হয়ে গেছে,,তাড়া গাড়ি নিয়ে আসছে।
বাড়ির মালিকের কমেন্টে পুলিশ ইন্সপেক্টর আবুল কমেন্ট করল গাড়ি নষ্ট হয়ে গেছে আমরা হেঁটে হেঁটে আসছি।
#আরে_কেউ_ডিজিটাল_চোরেরে_ধর

জোকস - ৩:  বল্টুর ওজন ।
বল্টু : বাবা আমার ওজন কত হবে?
বাবা : তা পঁচিশ--ত্রিশ কেজি হবে।
বল্টু : তাহলে তো আমার পড়ালেখা মনে হয় গেল?
বাবা: পড়ালেখার সাথে ওজনের সম্পর্কটা কি?
বল্টু : অংকের স্যার বলছে,.....
:
:
;
:
;
;
;
:
:
:
:
;
;
;
:
:
;
;
;
;
^
এক মন না হলে পড়ালেখা হয় না!!!!!

জোকস - ৪:  নেশাগ্রস্থ বানরের কান্ড ।
জঙ্গলে একটা সিংহ ঘুমাইয়া বিড়ি খাইতেছিল।
হঠাৎ একটা বানর এসে বলল : ভাই নেশা ছাইড়া দেও,
আমার সাথে আসো দেখো জঙ্গল কত সুন্দর!!
সিংহ বানরের সাথে যেতে থাকল..........
সামনে হাতি ইয়াবা নিচ্ছিল..........
বানর হাতিকেও একই কথা বলল।
হাতি ওদের সাথে যেতে থাকল.............
কিছুদুর এগিয়ে গিয়ে দেখল ............
বাঘ বাংলা মদ খাচ্ছিল। বানর বাঘকে সেই একই কথা বলায়........
বাঘ মদের গ্লাসটা নামিয়ে রেখে বানরের গালে কইষা দিল এক থাপ্পড় ,
হাতি বাঘকে বলল বেচারারে মারতাছ কেন?
বাঘ বলল এই শালা গত কালকেও গাজা খাইয়া ,
আমারে 3 ঘন্টা সারা জঙ্গল ঘুরাইছিল আইজকে আবার আইছে !!!!!
জোকস - ৫:  স্বামী ও স্ত্রীর ঝগড়া ।
স্বামী ও স্ত্রীর ঝগড়া করছে ঝগড়া শেষে এক পর্যায়ে,,,,,,,,,,
স্বামী : কোথায় যাচ্ছো??
স্ত্রী : সুইসাইড করতে যাচ্ছি।
স্বামী : তাহলে এত মেকাপ করছো কেন??
স্ত্রী : ওম্মা,,,কালকে সকালে যে আমার ছবি পত্রিকাকায় বের হবে।
হা হা হা হা হ ওরে আমারে কেউ মাইরা লা!!!!!

জোকস-২৬: দরকার কি...
দোকানদার ও ভদ্র লোকের মধ্যে কথোপকোথন
ভদ্র লোক: আপনার দোকানের নাম কি?
দোকানদার: দরকার কি ভদ্র
লোক: এমনি নামটা কি বলবেন
দোকানদার: বললাম তো দরকার কি
ভদ্র লোক: আপনি তো ফাযিল লোক একটা
দেকানদার: আরে ভাই চেতেন কেন

আমার দোকানের নাম তো "দরকার কি"
জোকস-২: ইন্টারভিউ..
চাকরীর ইন্টারভিউ চলছে
বস : আমরা কাউকে চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে মাত্র দুইটা rule ফলো করি ।
প্রার্থী : কি কি স্যার?
বস : আমাদের ২য় rule হচ্ছে পরিস্কার
প্রার্থী : কি কি স্যার?
বস : আমাদের ২য় rule হচ্ছে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ।

আপনি কি এখানে আসার আগে রুমের
বাইরে রাখা ম্যাট এজুতোর তলা মুছে এসেছেন?
জ্বী স্যার

বস : আমাদের ১ম rule হলো বিশ্বাসযোগ্যতা

এবং আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে
বাইরে কোনম্যাট ছিলোই না !!!
কাজেই আপনাকে বিশ্বাস করা যাচ্ছে না।
আসতে পারেন আপনি।
জোকস-২৮: স্বামী..
একজন সন্দেহবাজন আদর্ষ স্বামী স্বামীঃ হ্যালো, তুমি কই?
স্ত্রীঃ বাসায়
স্বামীঃ ঠিক তো?
স্ত্রীঃ হ্যাঁ!!!
স্বামীঃ ব্লেন্ডার অন করো
স্ত্রীঃ (ব্লেন্ডার অন করল) ভরররররররর
স্বামীঃ ওকে ডার্লিং, লাভ ইউ
আরেকদিন স্বামীঃ হ্যালো, তুমি কই?
স্ত্রীঃ বাসায় জানু
স্বামীঃ ঠিক তো?
স্ত্রীঃ হ্যাঁ!!! ঠিক
স্বামীঃ ব্লেন্ডার অন করো
স্ত্রীঃ (ব্লেন্ডার অন করল) ভরররররররর
স্বামীঃ ওকে জানু, লাভ ইউ এর পরেরদিন স্বামী
হঠাৎ করে না জানিয়ে বাসায় আসলো
এসে দেখে বাসায় শুধু তাদের ছেলে
সে ছেলেকে জিজ্ঞেস করল তোমার মা কোথায়??
ছেলে জবাব দিল আমি জানি না।
সে ব্লেন্ডার নিয়ে বাইরে গেছে।
জোকস-২৯: ড্রাইভার...
ছেলে: জানো, প্রত্যেক দিন আমার জন্য
কমপক্ষে ৭০টা মেয়ে Waitকরে?
মেয়ে : WOW! আপনিতো দেখছি

মেয়ে হার্টথ্রব হিরো ৷...
ছেলে : আরে ধুর,আমিতো

গার্লস কলেজের বাস ড্রাইভার!
জোকস-৩০: স্বামীকে সারপ্রাইজ...
স্ত্রী নতুন সিম কিনে তার প্রিয়তম
স্বামীকে surprise দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল।
স্বামী বেডরুমে বসে ছিল।

তাই স্ত্রী বাথরুমে গিয়ে স্বামীকে
নতুন নাম্বার থেকে কল দিল, হ্যালো জানু!
স্বামীঃ (খুব নিচু স্বরে) ডার্লিং,

আমি তোমাকে একটু পরে ফোন দিচ্ছি,
আমার বউ বাথরুমে, যে কোনো সময় এসে পরবে।
জোকস-৩১: প্রেমিক প্রেমিকা...
Gf: জান তুমি সাঁতার কাটতে পারো ?
Bf: না, পারি না ।
Gf: ছি ছি ছি, একটা কুত্তা ও তো সাঁতার পারে !
Bf: জান তুমি সাঁতার পারো ?
Gf: হ্যাঁ পারি=>
Bf : তাইলে.=>=>তোমার আর কুত্তার মধ্যে তো কোনো পার্থক্যই নাই।

জোকস-২: দুই বন্ধু..
একবার কালু আর লালু দুজনে এক দোকানে গেল দোকানে সবাইকে কাজে ব্যাস্ত দেখে কালু ৩টে চকলেট পকেটে পুরে নিলো। দোকানের বাইরে এসে
কালুঃ দেখলি তো
..আমি ৩টে চকলেট তুলে নিলাম, অথচ কেউ কিছু বুঝতেই পারলো না। তুই কখনই এটা করতে পারবি না।
এটা শুনে লালু খুব রেগে গিয়ে বললঃ চল, আমি এর থেকে কিছু বেশি তোকে দেখাচ্ছি। তারা দুজনে আবার দোকানে গেল, এবং লালু দোকানদারকে বললঃ আঙ্কেল, আপনি কি একটা জাদু দেখবেন?
দোকানদারঃ ঠিক আছে দেখাও।
লালুঃ তাহলে এরজন্য আমাকে ১টা চকলেট দিন। দোকানদার লালুকে ১টা চকলেট দিল। লালু সেটা খেয়ে নিয়ে আর ১টা চাইলো। দোকানদার আবার ১টা দিল। লালু সেটা খেয়ে নিয়ে আবার ১টা চকলেট চাইলো। দোকানদার এবারও তাকে চকলেট দিতেই লালু সেটাও খেয়ে ফেললো।
দোকানদারঃ আরে বাছা, এতে তোর জাদুটা কোথায় ??
লালুঃ উং
চুংমুং. . এবার, আমার বন্ধুর পকেট চেক করুণ, আপনার ৩টে চকলেট ফেরত পেয়ে যাবেন.
জোকস-৩: দুষ্টু পাখি..
টিনা রাস্তা দিয়ে হাঁটছে। পাখির দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় একটা খাঁচার তোতাপাখি তাকে দেখে বললো, অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুৎসিত!
টিনা চটে গেলেও কিছু বললো না, পাখির কথায় কী আসে যায়? পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও একই ঘটনা ঘটলো, পাখিটা বলে উঠলো, 
অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুৎসিত!
টিনা দাঁতে দাঁত চেপে হজম করে গেলো। তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও পাখিটা বলে উঠলো, 
অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুৎসিত!
এবার টিনা মহা চটে দোকানের ম্যানেজারকে হুমকি দিলো, সে মাস্তান লেলিয়ে এই দোকানের বারোটা বাজিয়ে ছাড়বে। ম্যানেজার মাফ চেয়ে বললো, সে এর বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে, পাখিটা আর এমন করবে না।
তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় পাখিটা বলেউঠলো, 
অ্যাই আপু! টিনা থমকে দাঁড়িয়ে পাখির মুখোমুখি হলো, কী? পাখিটা বললো, বুঝতেই তো পারছেন। লুল লুল লুল..
জোকস-৪: চালাক প্রেমিকা...
প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার সার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে,

তা থেকে আমি পনের টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?
জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পরেছে দেখে,
বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো,
কেনো পারবো না, একশবার পারবো |
তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু পিছানো যায় না |
জোকস-৫: দুই মাতাল...
দুই মাতাল এমন মদ খেয়েছে, ঠিকমতো হাঁটতেই পারছে না।
তো এক বিল্ডিং দেখে এক মাতাল আরেক মাতালকে বলে কি,
দেখ, কতো সুন্দর ওই বিল্ডিংটা! চল,
ওটাকে ঠেলে আমাদের বাসায় নিয়ে যাই।
তো দুই মাতাল মিলে সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো।
একটু পরেই পরিশ্রমে ওদের শরীর থেকে
দরদর করে ঘাম ঝরতে লাগলো।
তখন ওরা ওদের জামা খুলে আবার
সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো।
একটু পর এক চোর ব্যাপার-স্যাপার দেখে পিছন থেকে
ওদের জামা নিয়ে চুপচাপ সরে পড়লো।
একটু পর প্রথম মাতাল ওদের জামাগুলো নাই দেখে
আরেক মাতালকে বললো-
: কিরে, আমাদের জামা গেলো কৈ?
: আরে, আমরা তো বিল্ডিংটাকে ঠেলতে ঠেলতে অনেক দূরে নিয়ে এসেছি না!
: তাহলে চল, জামাদু
টো নিয়ে আসি। নইলে আবার চোরে চুরি করে নেবে।
: কিন্তু বিল্ডিংটা যতো সুন্দর! চোর যদি বিল্ডিংটাই চুরি করে নিয়ে যায়?
: আচ্ছা, তাহলে এক কাজ করা যাক। বিল্ডিংটা নিয়েই চল!
এবার দুই মাতাল মিলে বিল্ডিংটাকে উল্টো দিকে ঠেলতে লাগলো!

জোকস-৩৬: বন্ধুর ফোন...
বন্ধুরে ফোন দিলাম, ধরলো বন্ধুর বউ.....
- ভাবী! হারামিটা কই.......?
.
--- খাচ্ছে...........
.
- খাচ্ছে? এই অবেলায়! বেটার পেটে
হাঁস ঢুকলো নাকি?
.
--- আর বইলেন না ভাই, হঠাৎ করে তার
নাকি আমার দুধ খেতে ইচ্ছে করছে!
.
আমি পুরো ত্রিশ সেকেন্ড তব্দা মাইরা
বইসা থাকলাম। এইটা কি শুনলাম! ও
দিকে ভাবী ফোনে হ্যালো হ্যালো
করেই যাচ্ছে। আমি বিস্মিতভাব
কাটিয়ে মিনমিন করে আবারো
জিজ্ঞাসা করলাম!
.
- কি খাচ্ছে বললেন!!
.
--- 'আম আর দুধ!'...
বলেই ভাবী চুপ হয়ে গেলেন। আমি
হ্যালো হ্যালো করেই যাচ্ছি, ও প্রান্ত
থেকে কোন সাড়া নেই। বেচারী
বোধহয় সমস্যাটা বুঝতে পেরেছেন।

জোকস-৩৭: ছাত্র এবং টিচার..
স্যারঃ বল্টু, বলো তো,
ভারত কোন জলবায়ুর দেশ?
বল্টুঃ 
ক্যাটরিনা জলবায়ুর দেশ, স্যার।
স্যারঃ পাজি ছেলে, এই সহজ প্রশ্নের উত্তর জানোনা ???
বল্টু স্যার,.........বাংলাদেশ যদি 
মৌসুমিজলবায়ুর দেশ হয়,
তাহলে ভারতের জলবায়ুকি দোষ করল ?
জোকস-৩: জোত্যিষ বাবা..

হাবলু: জ্যোতিষ বাবা, কদিন হলো ডান হাতটা
খুব চুলকাচ্ছে। কিসের লক্ষণ বলুন তো?
জ্যোতিষী: হুম্! তোর ওপর মঙ্গলের প্রভাব রয়েছে।
তোর হাতে প্রচুর টাকা আসবে।
হাবলু: বাবা, আমার বাঁ হাতের তালুও চুলকায়।
জ্যোতিষী: বলিস কী? তোর তো বিদেশযাত্রা শুভ!
হাবলু: (খুশিতে গদগদ হয়ে) বাবা,
আমার ডান পা-টাও কিন্তু একটু একটু চুলকাচ্ছে।
জ্যোতিষী: দূর ব্যাটা, তোর চুলকানি আছে। ডাক্তার দেখা!
জোকস-৩৯: চুমু...
স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে
কেউ চুমু খেয়েছিলো?
স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম |
সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে
ছোরা বের করে বলেছিলো,
যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো |
স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে?
স্ত্রীঃ দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি |
জোকস-৪০: ইন্টারভিউ...
ইন্টারভিউ বোর্ডে এক যুবককে প্রশ্ন করা হলো,
বলতো "ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল"
এর ইংরেজি কি হবে?
: এটার ইংরেজি পারি না স্যার | আরবিটা পারি |
: আরবিটা পার ঠিক আছে বল |
: ইন্নালিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন

 জোকস-১: মা-ছেলের চরম জোকস...
আম্মু : শুনলাম তুমি নাকি ইদানিং
#সিগারেটখাওয়া শুরু করেছো ???

কথাটা কি সত্যি ?
আমি : হ্যাঁ মা সত্যি কথা।
মা : শুনে ভালো লাগলো
যে তুমি সত্যি কথাবলা শুরু করেছো।
আচ্ছা যা খেয়েছো খেয়েছো
আর খেয়ো না। আচ্ছা আমি কি জানতে পারি যে,
তুমি হঠাৎ সিগারেট খাওয়া শুরুকরলে কেন ?
আমি : এটা ...আমি দেশ ও দশের কথা ভেবে

খাওয়া শুরু করেছি মা!!!
মা : মানে ?!!!
আমি : সিগারেট হলো দেশের শত্রু ঠিক কিনা বল ?
মা : হ্যাঁ ঠিক ।
আমি : সিগারেটহলো পরিবেশের শত্রু ঠিক কিনা বল ?
মা : হ্যাঁ ঠিক।
আমি : সিগারেট হলো যুব সমাজের শত্রু ঠিককিনা বল ?
মা : হ্যাঁ ঠিক।
আমি : এই জন্যই তো এটাকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিঃশেষ করে ফেলছি।
ভাবছি, ...#মদটাকেও এবার শেষ করা শুরু করব
মা : দারা রে হতচ্ছারা আজ তোর এক দিন কি

আমার  যা কয়দিন লাগে!!
জোকস-২: ট্যলেন্ট বল্টু...
শিক্ষক বল্টুকে ইংরেজিতে
1- 10 পর্যন্ত বলতে বলল ।
বল্টু : 1,2,3,4,6,7,8,9,10.
শিক্ষক : 5 কোথায় ???
.
.
.
.
বল্টু : স্যার 5 মারা গেছে ।
শিক্ষক : কীভাবে ???
বল্টু :স্যার কালকে ইংরেজি খবর এ শুনলাম

5 died in a car accident...
জোকস-৩: বল্টুর রেজাল্ট...
বল্টু স্কুল
থেকে S.S.C.
পরীক্ষার
রেজাল্ট
নিয়ে বাড়ি ফিরেছে.....।
বল্টুর বাবাঃ রেজাল্ট
কি বল্টু..???
বল্টুঃ বাবা, আমার এক ফ্রেন্ড
A
পাইছে, ওর বাবা ওরে America-
তে ঘুরতে নিয়া যাইবো......!!!
বাবাঃ বুঝলাম,
তোর
রেজাল্ট
কি....???
বল্টুঃ আমার আরেক ফ্রেন্ড B
পাইছে, ওর বাবা ওরে Brazil-এ
ঘুরতে নিয়া যাইবো.....!!!
বাবাঃ বুঝলাম, এইবার
তোরটা বল.......।
বল্টুঃ আমার আরেক বন্ধু C
পাইছে ওর
বাবা ওরে Canada-
তে ঘুরতে নিয়া যাইবো......!!!
বাবাঃ হারামজাদা....!!!!!
থাপ্পড়
খাবি..... এইবার, নিজের
রেজাল্টের খবর
নাই .. .. . , .. !!!!
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টুঃ বাবা, আমারে তোমার
France-এ
ঘুরতে নিয়া যাইতে হইবো.........!!!
কি বুঝলেন.?
বল্টুরে কেউ দইরা দইরা আছার দে।

জোকস-৪: কবিদের আড্ডা...
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাসায় বড়
বড় কবিদের আড্ডা
হচ্ছে।
বল্টু সেখানে সবার জন্যে চা
বানিয়ে নিয়ে গেছে।
বল্টুর বনানো চা খেয়ে
প্রথমে "কবিগুরু" বললেন,
.
'আমারো পরাণো যাহা চায়,
তার কিছু নাই, কিছুই নাহি
এই চায়ে গো......'
.
এটা শুনে বিদ্রোহী কবি নজরুল
লাফ দিয়ে উঠে বললেন,
"আমি বিদ্রোহী রণক্লান্ত, আমি
সেইদিন হব শান্ত!
যদি ভালো করে কেউ চা
বানিয়ে আনতো!"
.
নজরুলের কথা শুনে..
উদাস মুখে জীবনানন্দ দাস
বললেন,
'আর আসিবনা ফিরে,রবি ঠাকুরের
নীড়ে,
গরম চায়ে মুখ দিয়ে ঠোঁট
গিয়েছে পুড়ে...'
.
খানিক পরেই
কবি সুকান্ত বললেন,
'কবিতা তোমাকে দিলাম
বিদায়,এক
কাপ চা যেনো ঝলসানো ছাই! '
.
হেলাল হাফিজ তখন গুমরে
বললেন,
'নষ্ট পাতির সস্তা চায়ে মুখ
হয়েছে তিতা!
কষ্ট চেপে নষ্ট চায়ে, মুখ
দিয়েছি কিতা?'
.
রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ নরম
কন্ঠে বললেন,
'ভালো আছি,ভালো থেকো!
চায়েতে চিনি বেশি মেখো!
দিও তোমার...... ---
তাকে থামিয়ে দিয়ে..... __
.
কবি নির্মলেন্দু গুণ বললেন,
'আমি হয়তো মানুষ না, মানুষগুলো
অন্যরকম!
মানুষ হলে এমন চায়ে চুমুক
দিতাম না!'
.
পরিশেষে রবীন্দ্রনাথ অসহায়
চোখে বল্টুর
পানে তাকিয়ে বললেন..
"ওরে অধম, ওরে কাচা!
ভালো করে চা বানিয়ে,
আমাকে তুই বাচা!"

জোকস-৫: কথা বলা টিয়া...
এক তরুণী মেয়ে দোকানে গেল  একটা কথা বলা টিয়ে পাখি কিনতে।  দোকানদার একটা পাখির খুব  প্রশংসা করল, এটা নাকি সব বুঝে, নিজে থেকেই অনেক কিছু শিখে নেয়!    মেয়েটা খুশি হয়ে পাখিটাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করলঃ আচ্ছা আমাকে দেখে আমার সম্পর্কে কি মনে হয় তোমার?  পাখিটা ঠাস করে বলে বসলঃ বেশী সুবিধার না, বাজে মাইয়া!  মেয়েতো পুরাই টাশকি খেয়ে গেল!  রেগেমেগে দোকানদারকে গিয়ে অভিযোগ করল!  দোকানদার পাখিটাকে ধরে এক  বালতি পানিতে কয়েকটা চুবানি দিল, এরপর জিজ্ঞেস করলঃ আর খারাপ কথা বলবি? 
পাখিটা ভালো মানুষের(!) মত  মাথা নাড়ায় চাড়ায় বললোঃ না না , আর বলব না
মেয়েটা খুশি হয়ে আবার পাখিটাকে জিজ্ঞেস করেলোঃ আচ্ছা আমি যদি রাতে ঘরে একজন পুরুষ নিয়ে ঢুকি, তুমি কি মনে করবে? 
পাখিটি বললোঃ তোমার স্বামী 
মেয়েটি বললোঃ যদি দুজনকে নিয়ে ঢুকি? 
পাখিটি বললোঃ তোমার স্বামী আর দেবর! 
মেয়েটি বললোঃ যদি তিনজনকে নিয়ে ঢুকি? 
পাখিটি বললোঃ তোমার স্বামী , দেবর আর ভাই । 
মেয়েটি বললোঃ যদি চারজনকে নিয়ে ঢুকি?  .  .  .  .  .  . 
পাখিটা দোকানদারকে চেঁচিয়ে ডাকলঃ ঐ মিয়া বালতি নিয়া আও!! আগেই কইছিলাম এই মাইয়া সুবিধার না, বাজে মাইয়া!
জোকস-৪৬: ম্যাডামের ক্লাস...
একদিন ক্লাসে সকল ছাত্রছাত্রীর উদ্দেশ্যে
"ম্যাডাম" বললেন,
তোমরা সবাই আগামী কাল
৪ টা করে ইংরেজী শব্দ লিখে আনবে l
বল্টু স্কুল থেকে বাড়িতে যাচ্ছে আর চিন্তা
করছে ইংরেজী শব্দ।
হঠাৎ সে দেখতে পেলো
.
.
.
১. একটা লোক একটা ছেলেকে ধমক দিয়ে
বলছে
Stand up বল্টু লিখে নিলো তার প্রথম
ইংরেজী শব্দটা।
.
২. এরপর সে পথের ধারে একটা
Dustbin
দেখতে পেলো।
.
৩. কিছুদুর যেতে যেতে বল্টু একটা সিনেমার শুটিং
দেখতে পেলো এবং হিরোইন Hero কে
ডাকছে।
.
৪. হিরো বললো Oh my darling
আজ নয় কাল।
.
পরের দিন সকালে বল্টু ক্লাসে আসলো
.
.
এবং
ম্যাডাম জিজ্ঞাসা করলো তোমরা কে কি
ইংরেজী শব্দ এনেছো
.
বল্টু : দাড়িয়ে বলল Stand up
ম্যাডাম : তুমি আমাকে কি মনে কর?
বল্টু : Dustbin.
ম্যাডাম : তুমি নিজেকে কি মনে কর?
বল্টু : Hero.
ম্যাডাম : এই নগেন বেত টা নিয়ে আসো তো?
বল্টু : Oh my darling
আজ নয় কাল।

জোকস-৪৭: শামসুর কান্ড...
শামসু... হোটেলের ম্যানেজারকে
ফোন দিয়েঃ~
শামসুঃ~ দয়া করে ১২১ নম্বর
রুমে একটু আসুনতো...!!
ম্যানেজারঃ~ কেন, কি সমস্যা...??
শামসুঃ~ আমার স্ত্রী জানালা দিয়ে
লাফ মেরে আত্বহত্যা করতে
চাচ্ছে...!!
ম্যানেজারঃ~ আপনি স্বামী হয়ে
কিছু
না করতে পারলে, আমি হোটেলের
ম্যানেজার হয়ে কি করতে পারি...??
বলুন...!!
শামসুঃ~ আরে ভাই এখন
কথা বলার সময় নাই...!!
তাড়াতাড়ি চলে আসুন...!!
কারণ আমার স্ত্রী কিছুতেই
জানালা খুলতে পারছেনা...!!
জানালাটা খুলে দিয়ে যান...!!

জোকস-৪৮: কিরে কাঁদছিস কেন...
বাবাঃ কিরে কাঁদছিস কেন?
ছেলেঃ ঐ বুড়ো লোকটার
পায়ে পাড়া মেরেছিলাম।
বাবাঃ সে কি! উনার
কাছে ক্ষমা চাসনি?
ছেলেঃ হ্যাঁ চেয়েছি।
বাবাঃ তবু মারলো?
চলতো গিয়ে দেখি।
বাবা বুড়োকে গিয়ে বললঃ কি ব্যাপার
চাচা, ছেলেটা আপনার
কাছে ক্ষমা চাইলো,
তাও ওকে এভাবে মারলেন?
বুড়োঃ সাধে কি আর মারছি??
তোমার পোলায় আমার
পায়ে পাড়া দিয়া সরি কইলো।
আমিতার
ভদ্রতায়
খুশি হইয়া তারে ১০টা টাকা দিলাম।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
হারামজাদা টাকার লোভে আবার
আমার
পায়ে পাড়া মারলো !!!

জোকস-৪: তিন বাটপার বন্ধু...
৩ বাটপার বন্ধু বহুদিন পর দেখা ।
তো এক
রেস্টুরেন্টে খেতে গেলো । ১জন
ওয়াশ
রুমে গেলো...
বাকী ২ জন আলাপ করছে ।
আলাপ আলোচনার এক
পর্যায়ে-
মফিজঃ তারপর দোস্ত,
বাচ্চা কাচ্চা কয়টা ?
আবুলঃ আমার
একটাই ছেলে । আমার মতোই
বুদ্ধিমান ।
ভার্সিটিতে পড়ে।
বিরাট
বড়োলোকের একমাত্র
মেয়েকে পটাইছে ।
মেয়েকে ইম্প্রেস করার জন্য
একটা গাড়ি
গিফ্ট করছে । একবার
বিয়ে হয়ে গেলে, মেয়ের বাপের
সব
প্রোপার্টি আমার ।
.
মফিজঃ আমারও একটাই
ছেলে ।
আমার মতোই বুদ্ধিমান ।
ভার্সিটিতে পড়ে । সেও বিরাট
বড়োলোকের একমাত্র
মেয়েকে পটাইছে ।
মেয়েকে ইম্প্রেস করার জন্য
ফ্লাট
গিফ্ট করছে । ভালোয় ভালোয়
বিয়েটা হয়ে গেলেই,
মেয়ের
বাপের সব প্রোপার্টি আমার । .
এর মধ্যে তৃতীয় বন্ধু এলো ।
১জনে জিগাইলো, দোস্ত
তোর ছেলে মেয়ে কয়টা ?
মতলবঃ আমার
এক মেয়ে,
আমার মতোই ধান্দাবাজ ।
২ পোলারে
নাকে দড়ি দিয়া ঘুরাইতেছে । ১জন
দিছে ফ্লাট আর ১জন
দিছে গাড়ি ।
আগামীতে আরো অনেক কিছু
আদায়
করার প্লান
আছে ।

জোকস-৫: পিকেটার..
গাড়িতে পেট্রোল বোমা মেরেই দৌড়ে পালাচ্ছে পিকেটার। অন্য সময় বোমার শব্দ শুনে পথচারীরা
যে যার মতো জান নিয়ে পালালেও এবার পিকেটারকে ধরতে সবাই তার পিছে দৌড়াচ্ছে।
পিকেটার অবাক। ঘটনা কি? ভোদাই বাঙ্গালী এভাবে ক্ষ্যাপলো ক্যান!
অনেক্ষন দৌড়ের পর পিছন থেকে একজন খপ করে ধরে পিকেটারকে নিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লো।

একটু পর আরেকজন এসে ধরে বললো, আমি ধরসি আমি ধরসি। টাকা আমার।
প্রথম ব্যক্তি বললো না আমি ধরসি টাকা আমার। পিকেটার শুয়ে শুয়ে ভাবছে ঘটনা কি,
টাকা পাইলো কই। তৃতীয় আরেক ব্যাক্তি পিকেটারকে ঝাপটে ধরে বললো ১লাখের মধ্যে ৫০ তোর।
তুই শুধু বলবি তোকে আমি ধরসি। এমন সময় দ্বিতীয় ব্যক্তি বললো ৭৫ তোর, তুই আমার কথা বলবি।
প্রথম ব্যক্তি বললো আমাকে ১০ দিলেই চলবে। পুরো ৯০ তোর।
পিকেটার বললো, তিন জন মিলে আমার মাথাটা বানায় দেন আর পিঠটা চুলকায় দেন।

যারটা বেশি আরাম লাগবে আমি তার কথা বলবো।
তিনজন মিলে মাথাটেপা আর পিঠ চুলকানোর পরীক্ষা দিতে থাকলো।
এমন সময় পুলিশ এসে হাজির। পিকেটার বললো, স্যার তিনটাকে ধরেন। এরা বোমাবাজ।

গাড়িতে পেট্রোল বোমা মেরে আমার মাথা টিপছে যেন ধরিয়ে না দেই।
চোখ টিপ মেরে পুলিেশর কানে ফিসফিস করে বললো, যা পাবো ফিফটি ফিফটি।
পুলিশ খুশিতে গদগদ করতে করতে বললো, এই তিনটাকে গাড়িতে উঠা।

জোকস-১: ভ্রমনের কাহিনী...
সাগরে নৌকা নিয়ে
ঘুরতে গেলো এক
আমেরিকান, এক
ইন্ডিয়ান আর এক
বাংলাদেশী।
হঠাৎ
পানি থেকে একটা
দৈত্য
উঠে এল। দৈত্য
প্রচন্ড
রাগী কন্ঠে বললঃ
তোরা
অনুমতি ছাড়াই আমার
এলাকায় ঢুকেছিস।
এখন আমি তোদের
মেরে ফেলব!
ওরা তো ভয়ে হাউ-মাউ
করে কাঁদতে লাগল।
ওদের কান্নায় দৈত্যের
মন কিছুটা নরম হল।
দৈত্য বললঃ ঠিক
আছে, তোদের
একটা চান্স দিচ্ছি।
তোরা সাথে থাকা কোন কিছু
সাগরের
পানিতে ফেলে দিবি।
যদি আমি সেটা তুলে
আনি
তাহলে তোদের
মেরে ফেলব। আর
যদি না তুলে আনতে
পারি তবে
ছেড়ে দেব।
আমেরিকান
লোকটি বন্দুকের
একটা বুলেট
পানিতে ফেলল। দৈত্য
সাথে সাথে সাগরের
পানিতে ডুব
দিয়ে সেটা তুলে আনল,
আর আমেরিকান
লোকটিকে মেরে
ফেলল
এবার ইন্ডিয়ান
লোকটি একটা সুই
পানিতে ফেলে দিল।
দৈত্য
সাথে সাথে সাগরের
পানিতে ডুব
দিয়ে সেটা তুলে আনল,
আর ইন্ডিয়ান
লোকটিকে মেরে
ফেলল
এবার
বাংলাদেশী লোকটির
পালা।
সে একটা ওর-
স্যালাইনের প্যাকেট
খুলে সবটুকু স্যালাইন
পানিতে ঢেলে দিল !!!

ল্যাও ঠেলা।
94.
বল্টু অন্ধ
সেজে ভিক্ষা করার
ব্যবসা শুরু
করছে।
.
.
.
তো একদিন
ভিক্ষা করার
সময় এলাকার
চেয়ারম্যান আবুল
মিয়া এসে তাকে
জিজ্ঞাসা করল ?
.
.
.
.

আবুলঃ ওই শালা, তুই
যে অন্ধ এর প্রমাণ
কি ?
বল্টুঃ ওই
যে দূরে একটি কালো
কুত্তা বসে
আছে।
দেখতে পাচ্ছেন ?
আবুলঃ হুম,
দেখতে পাচ্ছি।।
বল্টুঃ কিন্তু, ওইটা
আমি দেখতে পাচ্ছি
না!!!

জোকস-২: নতুন কর্মচারী...
মালিক নিজের দোকানের নতুন কর্মচারি
বল্টুকে বলল "আমি বাড়ি থেকে আসছি,
কোন খদ্দের ফেরাবি না। যা চাইবে তা
দোকানে না থাকলে অন্য কোম্পানির
কিছু একটা দিয়ে বলবি,,
আজকের মত চালিয়ে
নিতে, কাল এনে দেবো"।
খদ্দের : ভাই টয়লেট পেপার আছে ?
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
,
বল্টু: না দাদা, সিরিজ কাগজ আছে,
আজকের মত চালিয়ে নিন, কাল এনে
দেবো"।

জোকস-৩: আজব প্রশ্ন...
আবুল মাষ্টার
পরীক্ষার জন্য এমন
এক
প্রশ্নপত্র বানিয়েছে
যা দেখে অনেক
শিক্ষার্থী বেঁহুস হয়ে
গেছে!!!
কি ছিলো প্রশ্ন???
.
প্রশ্নগুলো হলো নিম্নরুপ ।

১। বাংলাদেশ কোন দেশে অবস্থিত ?
২। ১৫ এপ্রিল কোন তারিখেআসে ?
৩। সবুজ রং কোন কালারের হয় ?
৪। চোরকে বাংলা ভাষায় কি বলা হয় ?
৫। কবি নজরুলের কবরে কাকে দাফন
করা হয়েছে ?

(ওরে আমারে কেউ ধর)।

ছাত্র চেরাগের উত্তর:

উত্তর নং ১: বাংলাদেশ ভারতের
দ্বারা ঘেরা যে দেশ সে দেশে অবস্থিত।
উত্তর নং ২:  ১৫ই এপ্রিল ১৪ও ১৬ এপ্রিল

এর মাঝখানের তারিখে আসে।
উত্তর নং ৩: বাংলাদেশের পতাকার গোল অংশ
বাদে বাকি অংশের কালার কে সবুজ রং বলে।
উত্তর নং ৪: বাংলা ভাষায় চোর কে

বিভিন্ন নামে ডাকা হয় ।
যেমন: তস্কর, চোরা,হারামজাদা ইত্যাদি।
উত্তর নং ৫: কবি নজরুলের কবরে বাংলাদেশের
জাতীয় কবি কে দাফন করা হয়েছে।
.
.
.
অতঃপর উত্তর পড়ে স্যার বেহুশ।

জোকস-৪: বিরক্তি...
আজ বউকে হঠাৎ করেই বললাম---
তোমার আর আমার ঘর করতে হবে
না।
এখনি কাপড়-চোপড় গুছিয়ে বাপের
বাড়ি চলে যাও। দরকার নাই আর
বাচ্চাকে দেখাশোনা করার।
বউ: আমি আবার কি দোষ করলাম ? হঠাৎ
এমন বলছ কেন?

স্বামী: (বউকে মোবাইল দেখিয়ে) এই দেখ
মোবাইলে কি মেসেজ এসেছে।
বউ মোবাইলের মেসেজ পড়া শুরু
করলো---
"আর চিন্তা নেই। এখন থেকে আপনার
বাচ্চাকে ঘুম পাড়ানোর দায়িত্ব
আমাদের। *এতো এতো# চাপলেই
পেয়ে
যাবেন মজার সব ঘুম পাড়ানোর গল্প।"
মেসেজ পড়ে বউ হাসতে লাগলো।
আমি জিজ্ঞেস করলাম --
কি বুঝলা ? তোমার কি আর দরকার
আছে এখন ?
বউ থাকার দরকার তো আর দেছিনা।
শুধু মোবাইল থাকলেই হয়।
হুম.. এদের কথা শুনে মনে হয় বিয়ে
করারও দরকার নাই। আলাদিনের
চেরাগের মতো মোবাইলে ঘষা
দিলে
সাথে সাথেই বউ এসে হাজির হবে।
ইদানীং মোবাইল কোম্পানির
মেসেজে অফারগুলি দেখলে
মেজাজ
ঠিক থাকে না অনেক সময়। কদিন পর
হয়তো তারা বলবে---
## আপনার বাচ্চাকে দুধ খাওয়াতে
চান ? ডানো খাওয়াতে (১) চাপুন,
নিডো খাওয়াতে (২) চাপুন

আর গরুর দুধ খাওয়াতে (গরুর ওলান) চাপুন।
## আপনার স্ত্রীর রাগ ভাঙ্গাতে
পারছেন না ? অল্প রাগ ভাঙ্গাতে
(১) টিপুন, মধ্যম রাগ ভাঙ্গাতে (২)
টিপুন আর চরম রাগ ভাঙ্গাতে বউয়ের (পা)
টিপুন।
## প্রেম করতে চান ? সুন্দরী মেয়ের
সাথে প্রেম করতে (১) টিপুন, বড়লোক
মেয়ের সাথে প্রেম করতে (২) টিপুন
আর
পরকীয়া করতে চাইলে  (চোখ) টিপুন।
এই আউল-ফাউল আর আজাইরা
মেসেজ গুলা
দেখলে মনে চায় মোবাইল
টিপাটিপি
বাদ দিয়া মোবাইল কোম্পানির
গলা টিপা ধরি।

জোকস-৫: উপকার...
টাইটানিক জাহাজ
ডুবে যাওয়ার সময়
এর আশেপাশে তিনটি
জাহাজ ছিল!
একটি জাহাজ এর নাম
সিম্পসন। এটি
টাইটানিক জাহাজ
থেকে সাত মাইল
দূরে ছিল। ঐ জাহাজের
যাত্রীরা
টাইটানিক থেকে
নিক্ষিপ্ত সাদা
স্ফুলিঙ্গ দেখেছিল।
টাইটানিকের
বিপদ
সংকেত পেয়েও
সিম্পসন জাহাজ
বিপদে
এগিয়ে আসেনি কারণ
ঐ জাহাজ
অবৈধভাবে সিল
শিকার করে নিয়ে
যাচ্ছিল। তারা বিপদে
এগিয়ে এসে
ধরা
পড়তে চায়নি বরং
তারা উলটো পথে
যাত্রা শুরু করল।
.
আরেকটি জাহাজ এর
নাম
ক্যালিফোর্নিয়া। এটি
টাইটানিক
থেকে চৌদ্দ মাইল দূরে
ছিল। তারাও
বিপদ সংকেত সাদা
স্ফুলিঙ্গ
দেখেছিল
কিন্তু জাহাজটি
বরফখন্ড দিয়ে ঘেরা
ছিল। জাহাজের
ক্যাপটেন বাইরের
প্রতিকূল এবং
অন্ধকার পরিবেশ
দেখে
নিজেকে বুঝ দিলেন
কিছুই হয়নি।
তিনি
কোন কিছু না করেই
বিছানায় চলে
গেলেন।
.
সর্বশেষ জাহাজটির
নাম
কারপাথিয়া।
এটি টাইটানিক
জাহাজের দক্ষিণ
দিকে
৫৮ মাইল দূরে ছিল।
জাহাজের
ক্যাপটেন যখন
রেডিওতে অসহায়
মানুষদের কান্না
শুনতে পেলেন তখন
তিনি তাদের জন্য
প্রার্থণা করলেন
এবং প্রার্থণা শেষে
দ্রুত গতিতে
বরফের আস্তরণ
ভেঙে এগিয়ে আসলেন।
অবশেষে এই জাহাজ
৭০৫ জনকে
উদ্ধার করতে
পেরেছিল।
.....
উপরের ঘটনা থেকে
আমরা আমাদের
সমাজের তিন শ্রেণীর
মানুষদের
দেখতে
পাই। কেউ বিপদে পড়লে
এক শ্রেণীর
মানুষ আছে যারা
নিজেদের কুকর্ম
নিয়ে
চিন্তা করে। ধরা
পড়ার ভয়ে আর
এগিয়ে
আসে না বরং সেখান
থেকে কেটে
পড়ে।
দ্বিতীয় শ্রেণীর
মানুষ হচ্ছে দর্শক।
তারা শুধু দেখবে কিন্তু
এগিয়ে আসবে
না।
সর্বশেষ মানুষ হচ্ছে
সাহসী মানুষ যারা
সৃষ্টিকর্তার নাম
নিয়ে ঝাপিয়ে
পড়বে।
বিপদ থেকে উদ্ধারের
চেষ্টা করবে।

জোকস-৫৬: সুন্দরির মোবাইল...
এক মেয়ে তার ফোন হারায় ফেলছে।
সে মন খারাপ করে তার বাসায় ফিরে গেলো।
তারপর সে কি মনে করে তার ফোন এ

কল দিলো যে কেউ ধরে কিনা।
এক ছেলে ফোন ধরলো - হ্যালো, কে বলছেন্?
মেয়েটা - আমি এই ফোন টার মালিক

যেটা দিয়ে আপনি কথা বলতেছেন।
ছেলে- জি, আমি আপনাকেই খুজতেছিলাম । ।
যাক অবশেষে আপনাকে পাওয়া গেলো।
মেয়েটা খুশি হয়ে- আপনি এতো ভালো যে আমাকে
ফোন টা ফেরত দেয়ার জন্য অপেক্ষা করতে ছিলেন ?
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
.
.
.
ছেলে- আরেহ না,

আমার এটার চার্জারটা দরকার,
সেটাও প্লিজ দয়া করে একদিন
রাস্তায় ফেলে দিয়ে যাইয়েন।
জোকস-৫৭: ডান্স পার্টি...
ডান্স পার্টি হচ্ছে।
এক স্মার্ট যুবক তার চেয়েও
লম্বা সুন্দরী এক তরুনীকে
তার সাথে নাচার আমন্ত্রন জানাল।
মেয়ে: ধন্যবাদ।

কোনো বাচ্চাকে নিয়ে আমি নাচি না।
ছেলে: সরি! মিস,

আপনার যে বাচ্চা হবে
তা আমি জানতাম না।
জোকস-৫৮: নায়িকা জোকস...
অপু বিশ্বাসঃ ছেড়ে দে শয়তান...!!
"তুই আমার কিস পাবি, কিন্তু লিপিস্টিক পাবি নাহ.
ডনঃ মু হা হা হা,,, চাইলাম জল, পাইলাম শরবত!
আরে আমি তোহ তোর কিস ই চাই!
লিপিস্টিক তোহ বাজারে কিনতে ও পাওয়া যায়.
অতঃ পর নায়িকা অজ্ঞান!
তখন সাথে সাথেই নায়ক

ছাকিব খান এসে হাজির.
চাকিব খান তখন সব কয়টা

গুন্ডাকে চিৎ করে পেলে দিয়ে,
নায়িকাকে নিয়ে ফুল বাগানে চলে যায়...
নায়িকা চোখ খুলে যখন চাকিব খানকে দেখে,
তখন তাকে জডিয়ে ধরে কিস করতে শুরু করে....
অতঃপর তাদের ভিতর চলে বৈধ/হালাল চুম্বন পর্ব..
যার লাইসেন্স নায়িকা তাকে দিয়েছে!
যা ভিলেনদের জন্য হারামই ছিল।।
(অতঃপর আপনি এই পোস্টটা থেকে যা
বুঝলেন তা হলোঃ
"নায়িকা যাকে পছন্দ করবে সেই নায়ক"!
আর যাকে অপছন্দ করবে সেই ভিলেন".....!!)

জোকস-৫৯: বল্টুর কম্পিউটার...
বল্টু নতুন কম্পিউটার কিনছে।। তাই
খুশিতে সে
তার বাবাকে গিয়ে
বলল :- বাবা ....আমি
কম্পিউটার কিনছি।।
বাবা বলল :-
হুম....ভালো।। এটা কি??
বল্টু :- এটা মনিটর।
বাবা :- ওটা??
বল্টু :- ওটা সিপিইউ।।
বাবা :- আর এটা কি??
বল্টু :- এটা কিবোর্ড।।
বাবা :- আর ঐটা কি??
বল্টু :- ঐটা মাউস।।
বল্টুর বাবা বল্টুর
গালে থাপ্পড় দিয়ে
বলল :





























হারামজাদা .......তাইলে কম্পিউটার কৈ ??

জোকস-৬০: বল্টু যখন পোষ্ট অফিসে...
বল্টু পোস্ট অফিসে গিয়ে পোস্ট
মাস্টারকে
বলল, 
স্যার বিশ পয়সার নয়টি টিকিট,
পঁচিশ
পয়সার তিনটে টিকিট এবং চল্লিশ
পয়সার
একটি টিকিট নিলে মোট কত টাকা
লাগবে..?

পোষ্ট মাস্টার সবগুলো টিকিট বল্টুর
দিকে
বাড়িয়ে দিয়ে বললেন, 
মোট হয়েছে
দু
টাকা
পঁচানব্বই পয়সা। এই নাও তোমার
টিকিট।

বল্টু বলল.., 
টিকিট লাগবে না।
পোষ্টমাস্টার অবাক হয়ে বললেন,
তাহলে
টিকিটের দাম জিজ্ঞেস করলে কেন..?

বল্টু বলল,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
স্কুলে মাস্টার সাহেব আজ এই অংকটা
করে
আনতে বলেছিলেন। পারছিলাম না তো,
তাই
আপনাকে দিয়ে করিয়ে নিলাম।

.
বল্টুরে কেউ পানিতে চুবাস না
ক্যারে.....?????

জোকস-১: চৌধুরি সাহেব....
চৌধুরী সাহেব : তর মত
লুঙ্গি পরা ছেলের
কাছে আমার
মেয়ের বিয়া দিমুনা।
:
:
আবুল: আপনে নিজেও তো
লুঙ্গি পরছেন...


চৌধুরী সাহেব:  আমার
লুঙ্গি বেনারসি শাড়ির
কাপড় দিয়ে বানানো দামি
লুঙ্গি...
 

আবুল:  চৌধুরী
সাহেব, বেনারসি
লুঙ্গি নিয়ে অহংকার
করবেননা,
মেজাজ গরম
হইয়া গেলে আপনের
লুঙ্গির নিচে ককটেল
মাইরা লুঙ্গি উড়াইয়া
দিমু...
চৌধুরী সাহেব:
মুখ সামলে কথা বল...
এমন সময়
চৌধুরী সাহেব
এর একমাত্র
কন্যা "প্রিয়া"
দৌড়ে আসলো।
প্রিয়া:  বাবা,
আমি লুঙ্গি পড়া আবুলকেই
বিয়ে করবো ...
তোমার বন্ধু
খান সাহেবের
ছেলে হাফপ্যান্ট
পড়া "ব্যাটারি মাসুদ"
রে বিয়ে করব না।

চৌধুরী সাহেব: এই লুঙ্গি পড়া

আবুল্যারে
পছন্দ কইরা তুই
আমার বংশের
মুখে ঢাকা সিটি
কর্পোরেশন এর
ময়লা লাগাইয়্যা
দিলি।
আবুল:  প্রিয়ার হাত
ধরে চৌধুরী সাহেবের
বাড়ি থেকে বের
হয়ে আসছে।
এমন সময়
চৌধুরী সাহেব
তাদের আটকানোর
জন্য  দৌড়ে আসলেন
তখনই এক
ঝড়ো বাতাস
এসে চৌধুরী সাহেব
এর লুঙ্গি উড়াইয়া নিয়ে
গেল, বাতাসকে উদ্দেশ্য
করে চৌধুরী
সাহেব  তখন গান
ধরলেন....
"পাগলা হাওয়ার
তরে...
লুঙ্গি আমার যায়
যে উড়ু উড়ু করে...
ওরে ওরে হাওয়া থাম
না রে.. লুংগিটা আমার
উড়ে গেলোরে..

জোকস-২: পুলিশ ও মোটর সাইকেল আরোহী...
রাস্তার ধারে একজন
পুলিশ ও একজন মোটর
সাইকেল আরোহীর
কথোপোকথনঃ
পুলিশঃ কি করস তুই?
আরোহীঃ জ্বি, আমি
ছাত্র ।
পুলিশঃ সাথে লাইসেন্স
আছে?
ছাত্রঃ না!
পুলিশঃ লাইসেন্স ছাড়া
গাড়ি চালাস্???
ছাত্রঃ ভুলে বাসায়
রাইখা আসছি,,,,,,
পুলিশঃ ৫০০ ট্যাকা
আছে ? তুই
স্টুডেন্ট মানুষ তাই
কমাইয়া কইলাম্,,,,,
ছাত্রঃ জি না ২০ টাকা
ছিল!
পুলিশঃ আইচ্ছা দে ২০
ট্যাকাই দে!
ছাত্রঃ মোবাইলে
ফ্লেক্সি দিয়া দিছি!
পুলিশঃ উফ , শালাতো
আস্ত ছেসরা,,, (আরো
জটিল গালি)!!!!
পুলিশঃ সিগারেট আছে
পকেটে?
ছাত্রঃ খাইনা,,,,
পুলিশঃ আইচ্ছা
তাইলে পিঠটা একটু
চুলকাইয়া দিয়া যা,,,,,!!!

জোকস-৩: বল্টুর মার্কেটিং....
বল্টু: এই শার্টটার দাম কত....?
দোকানদার: ৭০০ টাকা।
বল্টু: ২০০ টাকা হবে ভাই?
দোকানদার: কি যে বলেন, না এতে
হবে না।
বল্টু: তাহলে ২২০ টাকা রাখবেন?
দোকানদার: না, একদাম ৫০০ টাকা
নিবেন?
বল্টু: না, আমি ৩০০ দিবো
দোকানদার: শেষ দাম ৪০০ হলে নিয়ে
যান।
বল্টু: না ভাই, শেষ দাম ৩৫০ হলে
বলেন,
নাইলে আমি যাই।
দোকানদার: আচ্ছা নিয়া যান।
..
..
..
বল্টু শার্ট হাতে নিয়া দিল এক দৌড়
দোকানদার: কিরে, শার্ট যখন চুরিই
করবি তাহলে এতক্ষণ
দামাদামি করলি কেন?
.
.
বল্টু: আরে, দামাদামি না করলে
তোমার ৭০০ টাকা লস হত, এখন
৩৫০ টাকা লস হইছে।।।।

জোকস-৪: শাশুড়ির আদর....
জামাই গেছে শ্বশুর বাড়িতে.. ..
.
অনেকদিন বাদে জামাই
এসেছে তাই
শাশুড়ি ভালো ভালো রান্না করছে।
.
পোলাও, মাংস,রুইমাছ, কোপ্তা,
কালিয়া, দই, বেগুন
ভাজি এবং পাটশাক।
.
তো শাশুড়ি প্রথমে জামাই এর
প্লেটে একগাদা পাটশাক
তুলে দিল।
জামাই তাড়াতাড়ি সেটুকু
খেয়ে ফেলল।

দেখে শাশুড়ি বলে উঠলো,বাবা তোমার
বুঝি পাটশাক টা খুব
ভালো লেগেছে,
আরেকটু দেই?বলতে বলতে আরেক
গাদা পাটশাক জামাইয়ের
প্লেটে তুলে দিলো শাশুড়ি।
.
জামাই একটু মন ক্ষুন্ন হল। খাওয়ার
এতো আইটেম; বড় বড়
মাংসের টুকরা, মাছের
পেটি তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে।
এখন তো শুধু পাটশাক খেয়েই পেট
ভরে গেল। জামাই ঐটুকুও
খেয়ে শেষ
করতেই শাশুড়ি বললেন,
বাবা আরো একটু দেব?
.
জামাই তখন
খাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল,
আম্মা আপনার আর
কষ্ট করে প্লেটে শাক
তুলে দেয়া লাগবে না,
.
-
-
-
পাট ক্ষেতটা দেখাইয়া দেন,
আমি গিয়া খাইয়া আসি।

জোকস-৫: আবুল ও তার বউয়ের কান্ড...
এলাকার চেয়ারম্যান
ঘোষনা দিলেন যে,
যে পরিবারে ৪ টি সন্তান
আছে,উনি সেই পরিবারের
একটি সন্তানকে ১০ হাজার
করে টাকা দেবেন।
আবুল পরে গেল মহা চিন্তায়।
তার ঘরে সন্তান মাত্র ৩টি।
কি যেন
চিন্তা করে সে তার বউকে কইল,
বউ একটু অপেক্ষা কর। ওপাড়ায়
আমার একটা ছেলে আছে।
আমি এক্ষনি নিয়ে আসছি।
আবুল দৌড়ে গেল
ছেলেকে আনতে। একটু পর
ফিরে এসে দেখে যে, তার
বউয়ের কাছে মাত্র
১টি ছেলে বসে আছে। আবুল তার
বউকে কইল,
বউ, আমার আর ২টা পোলা কই? এই
দেখ, আমার
আরেকটা পোলা আনছি। এবার
মোট ৪টা হল।
আবুলের বউ কইল, ওই দুইটা যার
সন্তান,সে নিয়া গেছে।
ল্যাও ঠ্যালা...।

জোকস-৬৬: মুরগী বিক্রি...
মা তার ছেলেকে ১০০ টাকা দিয়ে
বলেন,
যাও বাবা বাজার থেকে একটা মুরগি
নিয়ে
এসো!! ছেলে বাজার থেকে মুরগি
কিনে আনলে
মা মুরগি দেখে বলেন, এতো রোগা পটকা
মুরগি! রোগা পটকা মুরগি আমি নিব না! যাও
ফেরত
দিয়ে এসো!! ছেলে মুরগি ফেরত দিতে
গিয়ে
দেখে দোকানে লেখা 
বিক্রিত মাল
ফেরত
নেয়া হয় না

এখন সে কি করবে!! বাসায় গেলেতো মা
আচ্ছা
মত বকা দেবেন! ভাবতে ভাবতে হঠাৎ তার
মনে হল, তার এক খালাত বোন আছে! সে
তাকে
খুব আদর করেন, টাকা পয়সাও দেন! তার কাছে
গেলে হয়ত একটা ব্যবস্থা হবে নিশ্চই!
বোনের বাড়িতে ঢুকতে গিয়ে দেখে
ড্রয়িং
রুমে খুব অন্তরঙ্গ অবস্থায় একটি ছেলের
সাথে তার খালতো বোন বসে আছে!!
ছেলে লজ্জা পেয়ে সেখানে না গিয়ে
চুপচাপ
স্টোর রুমে বসেরইলো !! একটু পর গাড়ির হর্ন
এর শব্দ! অর্থাৎ খালু এসেছেন! ড্রয়িং রুমের
সেই ছেলেটিও তারাহুরা করে সেই স্টোর
রুমে
ঢুকে তার বরাবর বসল!! অন্ধকার ঘর, কেউ
কারো মুখ দেখছে না! শুধু উপস্থিতি টের
পাচ্ছে দুজনই! একটু পর ছেলেটি বললো ভাই
মুরগি নেবেন? মাত্র ১০০টাকা!!
ধুর,আছি বিপদে আর ইনি আসছে মুরগি
বিক্রি করতে!
না না মুরগি কিনব না!
ভাই,আপনি যদি মুরগিটা না নেন তবে আমি
চিৎকার দেব!
ভাল মুসিবতে ফেললো ছেলেটা! বাধ্য হয়ে
মুরগি কিনতে হল ভদ্র লোকের!
তার ঠিক ৫মিনিট পর ছেলেটি বলছে..
- ভাই মুরগিটা ফেরত দেন, নইলে আমি
চিৎকার দেব! কপাল খারাপ হলে যা হয়, কি
আর করা মুরগি ফেরত দিতে হল!! তার
কিছুক্ষণ পর ছেলেটি আবার বললো,
- ভাই মুরগি নেবেন? মাত্র ১০০ টাকা!!
এইভাবে সে মুরগিটি ৫ বার বিক্রি করে
মুরগি সহ ৫০০
টাকা নিয়ে বেড়িয়ে গেল! এলিফ্যন্ট রোড
ধরে যখন সে আসছিল তখন দেখল শো রুমে
একটা সুন্দর জিন্স প্যন্ট ঝোলান আছে! দাম
লেখা ৬০০ টাকা! কিন্তু তার কাছে আছে
৫০০
টাকা! অর্থাৎ ১০০ টাকা কম আছে! এখন এই
১০০ টাকা কোথায় পায়!!
ভাবতে ভাবতে চলে গেল নিজের
বাড়িতে!
ঘরে গিয়ে দেখল তার বড় ভাই ড্রয়িং রুমে
বসে মনযোগ সহকারে পেপার
পড়ছেন, চুপচাপ তার কাছে গিয়ে বললো
- ভাইয়া মুরগি নেবে? মাত্র ১০০ টাকা!!
ভাইয়াঃ হারামজাদা বাটে ফালাইয়া ৫
বার
বিক্রি করছিস এখন আবার আসছিস? আজ
তোর একদিন কি আমার একদিন!

জোকস-৬৭: দুই বন্ধু....
এক বন্ধু আরেক বন্ধু  কে বলছে।।
১ম: জানিস আজ আমি একটা বাংলাদেশর
মেয়ের থাপ্পর খাইছি।
২য় বন্ধু: কেনো রে কি করছিলি।।।
১ম বন্ধু : আরে কিছুই করিনি।
২য় বন্ধু: তাহলে থাপ্পর মারলো কেনো ??
১ম  বন্ধু: আরে শুধু বলেছিলাম

আপনাদের ঢাকা জায়গা টা খুব সুন্দর।।।
জোকস-৬৮: বল্টুর আত্মহত্যা...
বল্টু আত্মহত্যা
করতে গিয়ে অনেকবার
ব্যর্থ হয়েছে।
এইবার সে ঠিক করল
একদম
কোমর বেঁধে নামবে।
বাজারে গিয়ে এক
বোতল
বিষ, এক টিন
কেরোসিন, একটা
পিস্তল,
একটা দড়ি,
একটা ম্যাচ কিনল।
এইসব কিনে সে
চিন্তা করল
বিষ খাবে,
গায়ে আগুন ধরাবে,
দড়িতে ঝুলবে, আবার
পিস্তল
দিয়ে মাথায় গুলি
করবে।
লও ঠ্যালা! নির্জন
এক পুকুর পাড়ে গেল সে।
প্রথমে গাছে উঠল।
গলায় দড়িটা বেঁধে,
গায়ে কেরোসিন দিল,
তারপর বিষটা
খেয়েই গায়ে আগুন
দিল।
এরপর হাতে পিস্তল
নিয়ে গাছ থেকে ঝুলে
পড়ল।
দড়িতে ঝুলতে ঝুলতে
পিস্তল দিয়ে মাথায়
গুলি করতে গিয়ে
লক্ষ্যভ্রষ্ট হল।
দড়িতে গুলি
লেগে দড়ি কেটে গেল।
সে গিয়ে পড়ল পানিতে।
আগুন গেল নিভে।
অতিরিক্ত পানি খেয়ে
বিষক্রিয়া নষ্ট হয়ে
গেল।
মরতে পারল না এবারও।
উপদেশঃ ইচ্ছা
থাকলেই উপায় হয় না,
কপালেও থাকতে হয়।

জোকস-৬৯: পাপ্পু ও তার বউয়ের কান্ড..
পাপ্পু বিবাহিত হওয়া স্বত্বেও
বউকে লুকিয়ে অন্য মেয়ের সাথে
প্রেম
করে,
....
একদিন চুমু খাওয়ার সময়...
গার্লফ্রেন্ড তাকে বলল....
‘‘তোমার দাড়ি সেভ কর,
দেখতে বাজে লাগে.."
.
পাপ্পু মনে মনে ভাবল..
*** বউ ভালবেসে এই দাড়ি রাখতে
বলেছে..
আমি সেভ
করলে সে আমাকে মেরে
ফেলবে..***
.
বলল.. "অসুবিধা আছে, দাড়ি সেভ
করা যাবে না.."
.
রেগে গিয়ে গার্লফ্রেন্ড বললঃ
"হয় দাড়ি সেভ করবে.. নইলে
এই বন মানুষের মত দাড়িওলা মুখ
আমার সাথে আর দেখা করবে না..

.
.
নিরুপায় হয়ে রাতে বাড়ি ফেরার
পথে
পাপ্পু সেলুনে দাড়ি কেটে ফেলল..
বউ-এর গালি খাওয়ার ভয়
নিয়ে বাড়ি এসে দেখে
বউ সব আলো নিভিয়ে ঘুমিয়ে
পড়েছে...
.
পাপ্পু চুপিচুপি ঘরে ঢুকে দরজা
আটকে
বউ-এর পাশে শুয়ে পড়ে..
কিছুক্ষন পর...
পাপ্পুর বউ পাশ ফিরে তার গালে
হাত
বুলিয়ে
চমকিয়ে বলে ওঠে..
...
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
 কেল্টু তুমি এখনো যাওনি..?
একটু পরেই আমার
স্বামী এসে পড়বে..পালাও
তাড়াতাড়ি...!!

জোকস-৭০: বল্টু যখন সাধু বাবার কাছে...
বল্টু গেছে সাধু বাবার
কাছে......
বল্টু : বাবা, বয়স তো
৩০
হয়ে গেল, এখনও প্রেম
করতে পারলাম না...,
আমার জীবনে কি
কোন
মেয়ে আসবে না....???
সাধুবাবা হাত
দেখল.........
সাধুবাবা : মন খারাপ
করিসনা, ধৈর্য ধর,
তোর
জীবনে ১৫ টা মেয়ে
আসার
সম্ভাবনা দেখতে
পাচ্ছি।
এই কথা শুনে বল্টু
তো আনন্দে আটখানা।
সাধুবাবা : এতো
আনন্দিত
হবার
প্রয়োজন নেই, ১ জনই
তোর বউ
হবে আর বাকীরা
তোর,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
"মেয়ে"
বল্টুরে কেউ মাইরালা...




জোকস-১: সেভ করা কত..

বল্টু সেলুনে গেছে মাথা ন্যাড়া
করতে ..!!
বল্টু:মাথা ন্যাড়া করা কত ?
নাপিত: ৫০ টাকা
বল্টু: সেভ করা কত ?
নাপিত: ২০ টাকা
বল্টু: তাহলে আমার মাথাটা সেভ করে
দাও...!

জোকস-২: কৃপণ...
শিক্ষক: বলো তো, কৃপণ কাকে বলে?
,
,
,
বল্টু: যাকে ১০০ ম্যাসেজ দিলেও
Reply
করে না। তাঁকে কৃপণ বলে ।
,
,
,
,
শিক্ষক: খুব ভালো। একটা উদাহরন
দাও

,
,
,
বল্টু: যেমন আপনার মেয়ে ।

জোকস-৩: বল্টুর ট্যালেন্ট উত্তর...
একদিন বল্টুকে তার
শিক্ষক প্রশ্ন করল:
স্যার : পৃথিবীর
সবচেয়ে ধৈর্যশীল
ব্যক্তি কে ?
. .
.
.
বল্টু :
.
. .
.
.
.
.
. .
.
.
.
.
. .
.
.
সানি লিওনের ক্যমেরাম্যান

.
.
......স্যার বেহুশ........

জোকস-৪: বিপদ সংকেত..
স্যার:- বলত মেয়েরা বিয়ের সময়
লাল শাড়ি পড়ে কেন ??
. .
. .
. .
. .
. .
. .
. .
. .
. .
. .
. .
. .
বল্টু:- সংসারে ঢুকার আগে এক
নম্বর বিপদ সংকেত
জানিয়ে দেওয়ার জন্য।

জোকস-৫: বোন যখন পরী..
বল্টু : মা , তুমি আমাকে মিথ্যা কথা
বলেছিলে কেনো ???

.
.
মাঃ তোকে আবার মিথ্যা কথা বলতে
যাবো কেনো ?

--
--
বল্টুঃ তুমি গতকালই তো বলেছিলে
আমার ছোট বোনটা নাকি পরী ???

-
-
মাঃ হ্যা, ঠিকই তো ! ও তো পরীই ! "
বল্টুঃ তাহলে আমি একটু আগে ওকে ছাদ
থেকে নিচে ফেলে দিয়েছি,

ও তখন
ডানা মেলে উড়ল না কেন ?

--
--
অতপর বল্টুর মা অজ্ঞান।
জোকস-৭৬: তিন কেজি সোনা...
বল্টুর বউয়ের একটা পুত্র সন্তান জন্ম
হয়েছে ।
তাই বল্টু খুব খুশি হয়ে সর্বপ্রথম
সাংবাদিকের অফিসে ফোন করে
বললো :-
আমি তিন কেজি ওজনের একটি
সোনা
পেয়েছি ,,,!
*
সাংবাদিক ঐ খবর পাওয়া মাত্রই
বল্টুর
বাড়িতে গিয়ে ,,, বল্টু বাড়িতে
আছে কি ,,,?
*
বল্টুর বউ চৈতালী :- জি ,, না । উনি
খুশির
চোটে মিষ্টি খাওয়াইতে
গিয়েছে ওনার
বন্ধুদেরকে ।
*
সাংবাদিক :- অ ,,,! আমরা কি ঐ
জায়গাটা
দেখতে পারি ,,, যেখানে থেকে
সোনা
বেরিয়েছে ,,,?
*
চৈতালী :- না ,,,! পারবে না । ঐটা
প্রাইভেট
জায়গা ।
*
সাংবাদিক :- আচ্ছা বলুনতো ,, বল্টু
কত দিন
ধরে চেষ্টা করেছিলেন এই সোনা
বের করার
জন্য ,,,?
*
চৈতালী :- গত দুই বছর ধরে ।
*
সাংবাদিক :- কোন সময় বেশি
চেষ্টা
করেছিলেন ঐ সোনা পাওয়ার
জন্য,,,?
*
চৈতালী :- রাতের বেলা
বেশিরভাগ চেষ্টা
করেছিলেন ।
*
সাংবাদিক :- বল্টু মনে হয় খুবই কষ্ট
এবং
পরিশ্রম করেছিলেন তাইনা ,,,?
*
চৈতালী :- অবশ্যই ,,,! পুরা শরীর ঘাম
দিয়ে
ভিজে যেত ।
*
সাংবাদিক :- আমরা কি ঐ
সোনাকে দেখতে
পারি ,,,?
*
চৈতালী :- জি হ্যাঁ ,,,! তা অবশ্যই
পারবে ।
সন্তানকে বিছানায় থেকে কোলে
করে
বাইরে এনে -- এইতো আমার সোনা
,,,!
সাংবাদিক বেহুশ।।।।

জোকস-৭৭: ভাবী পড়ে গিযেছে..
কি রে কেমন আছিস ?
: ভালো নাই রে।

কাল তোর ভাবী কুয়ায় পড়ে গেছিল ।
: হায় হায় ! খুব ব্যথা পেয়েছে ?
: হুম, মনেহয়, কাল খুব কান্নাকাটি করছিল।

সারারাত জোরে জোরে চিত্কার করছিল আর কাঁদছিল।
: আজ কেমন আছেন ?
: ভালোই আছে হয়তো।

আজ সকালের পর কুয়া থেকে আর কোন
কান্নার আওয়াজ পাইনি তো !
জোকস-৭৮: মফিজ গেল ডাক্তার কাছে...
মফিজ গেছে ডাক্তারের
কাছে। তো লাইনে দাড়িয়ে
আছে।
খানিকক্ষণ পর একটি লোক
ডাক্তারের চেম্বার থেকে
কাঁদতে কাঁদতে বেরিয়ে এলো।
মফিজ:আপনি কাঁদছেন কেন?
লোক:ডাক্তার অনেক হারামি।
সে বলল রক্ত টেস্ট করবে।কিন্তূ
হাতের আঙ্গুল কেটে ফেলল।
মফিজ কথা শুনে দিল এক দোড়।
পিছন থেকে ঐ লোক বলল আপনি
দৌড়চ্ছেন কেন?
মফিজ:আমি তো এসেছি
.
.
.
.
.
.
.
..
.
.
.
.
.
.
.
.
পেসাব পরীক্ষা করতে।
ডাক্তার যদি আমার ঐটা............হা হা হা

জোকস-৭৯: অনন্ত জলিলের কান্ড...
ভারতের নায়ক অভিশেক বচ্চন
এর বাসায় বেড়াতে গেছেন
ইংরেজিতে দূর্বল বাংলাদেশী
নায়ক অনন্ত জলিল।
তো অনন্ত জলিলের সহকারী
তাকে বলল মিঃ অভিশেক বচ্চন
এর সাথে দেখা হলে আপনি শুধু
বলবেন>How are you?
এর জবাবে মিঃ অভিশেক বচ্চন
আপনাকে বলবেন> I am fine.
উত্তরে আপনি বলবেন> Me too.
কিন্তু, সাক্ষাতের সময় অনন্ত
জলিল ভুল করে
"HOW ARE YOU?"এর
পরিবর্তে অভিশেক বচ্চনকে
বলল> WHO ARE YOU?
ইংরেজিতে অনন্তের দূর্বলতা
ধরতে পেরে অভিশেক বচ্চন
ও একটু রসিকতা করে বলল>
I am the husband of
Aishwariya Rai.
উত্তরে অনন্ত জলিল বললেন>>>
.
.
. -
-
>Me too.




জোকস-৮০: দোকানদারের কান্ড..
এক মেয়ে গেছে সিডির
দোকানে-
Girl: নিউ ফিল্ম
কি আছে ?
দোকানদার: আই লাভ
ইউ!
Girl: স্টুপিড।
দোকানদার:
এটা আসেনি!
Girl: ইডিয়ট।
দোকানদার:
এটা বিক্রি হয়ে গেছে!
Girl: বোকা নাকি?
দোকানদার: এটার
শুটিং চলতেছে.........

জোকস-১: বল্টুর রেজাল্ট..
বল্টু স্কুল থেকে S.S.C. পরীক্ষার
রেজাল্ট নিয়ে বাড়ি
ফিরেছে.....।
বল্টুর বাবাঃ রেজাল্ট কি
বল্টু?
বল্টুঃ বাবা, আমার এক ফ্রেন্ড B
পাইছে, ওর বাবা ওরে Brazil-
এ ঘুরতে নিয়া যাইবো!
বাবাঃ বুঝলাম, তোর রেজাল্ট
কি....?
বল্টুঃ আমার আরেক ফ্রেন্ড C
পাইছে,
ওর বাবা ওরে Canada-তে
ঘুরতে নিয়া যাইবো.....!!!
বাবাঃ বুঝলাম,
এইবার তোরটা বল.......।
বল্টুঃ আমার
আরেক বন্ধু A পাইছে ওর
বাবা ওরে America-
তে ঘুরতে নিয়া যাইবো......!!!
বাবাঃ হারামজাদা....!!!!! থাপ্পড়
খাবি, নিজের রেজাল্টের খবর
নাই .. .. . , . .?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.


বল্টুঃ বাবা, আমারে তোমার
France-এ ঘুরতে নিয়া
যাইতে হইবো.........!!!
কি বুঝলেন? বল্টু কি পাইছে বলেন তো দেখি?

জোকস-২: হাবলুর কান্ড...
একদিন হাবলু হঠাৎ তার
ভাবীকে ধরে প্রচুর
মারধোর করতে লাগলো!
সবাই অবাক
হয়ে হাবলুকে থামালো আর
জিজ্ঞেস করল,"তুমি তোমার
ভাবীকে মারছ
কেন?"
হাবলু বলল,"আমার
ভাবী ভাল
মহিলা না!" সবাই
বলল,"তুমি কিভাবে বুঝলা?"
হাবলু বলল,"আর বইলেননা!
আমি আমার
যেই
বন্ধুকেই
ফোনে কথা বলতে দেখে জিজ্ঞেস
করি,কার
সাথে কথা বলিস?সেই বন্ধুই
উত্তর
দেয়,
.
.
. তোর
ভাবীর সাথে!"

জোকস-৩: বল্টুর প্রমোশন..
বল্টুর প্রমোশান!!!!
এক বার Promotion এর
জন্য বল্টুর
departmental interview
হল।
বস: আমি তোমার
english এর পরীক্ষা
নেব
যা বলব তার opposite
শব্দ বলো
বস: Good
বল্টু: Bad.
বস: Come
বল্টু: Go.
বস: Ugly
বল্টু: Pichhlli.
বস: Pichhli ?
বল্টু: UGLY.
বস: Shut Up !
বল্টু: Keep talking.
বস: Now stop all this
বল্টু: Then carry on
none that.
বস: ওরে চুপ কর...চুপ
কর...চুপ কর...
বল্টু: ওরে বলে যা...বলে
যা...বলে
যা...
বস: আরে ইয়ার ...
বল্টু: আরে দুশমন ...
বস: Get Out...
বল্টু: Come In....
বস: My God!!!!
বল্টু: Your devil ....
বস: shhhhhhh..
বল্টু: hurrrrrrrrrrrrrr
বস: মেরে বাপ চুপ হো
যা..
বল্টু: তেরে বেটে
বোলতা রহে..
বস: You are rejected
বল্টু: I am selected.
বস: প্রভু আপনার
পায়ের ধূলো দিন....
বল্টু: বত্স আমার
পরিস্কার মাথা
নাও...
বস: বাপ রে কি পাগলের
পাল্লায়
পরেছি !!!!!
বল্টু: মা রে কোন
বুদ্ধিমানের
পাল্লায়
পরিনি...
বস: শালা!!! উঠিয়ে
আছার দেবো
বল্টু: জামাইবাবু শুইয়ে
দিয়ে তুলে
দেবো...
তারপর বস বল্টুকে
এক থাপ্পর মারল,
বল্টু উল্টে দুটো
মারল...
বস আবার চারটে
মারল,
এবার বল্টু বসকে
মেরে মেরে অজ্ঞান
করে
দিল....!!!
এবার বল্টু মনে মনে
ভাবল -
" কাল বসের জ্ঞান
ফিরলে রেজাল্ট
জানবো,
মনে তো হয় বসের
প্রশ্নগুলোর ভালই
উত্তর দিয়েছি। "!!!!!!

জোকস-৪: বাসে কান্ড..
বাস কন্টাকটার : এই
যে ভাই ভাড়া টা দিন???
যাত্রী : এই নেন!!!
বাস কন্টাকটার : ৫ টাকা কেন?
১০টাকা দেন।
যাত্রী : আমি ছাত্র !
জানিস না আমার ভাড়া হাফ ?????
.
বাস কন্টাকটার : পাশের জনকে-
আপনার ভাড়া দেন...!!!
.
.
.
যাত্রী : এই বেটা ছাত্রের ভাড়া হাফ,

আমি ওর মাস্টার আমার ভাড়া মাফ।
.
.
আরেকজন চেচিয়ে
বলছে.... আমাকে কিছু টাকা দে
আমি মাস্টারের বাপ....!!!!!

জোকস-৫: বল্টুর সুন্নতে খৎনা..
বল্টুর
সুন্নতে খাৎনা করানো হবে। বল্টুর আম্মু
তাকে বুঝিয়ে বলছে,
"বাবু তোমার নুনু থেকে সামনের একটু
মাংস
কেটে ফেলা হবে।
আর তারপর চাচ্চু,
খালামনি, দাদু, নানু সবাইকে
দাওয়াত
দিয়ে
পোলাও-মাংস খাওয়ানো
হবে।
অনেক মজা হবে,
তাই না?"
বল্টু. কিন্ত আম্মু, ওইটুকু মাংস
এত গুলা
মানুষ খাবে কীভাবে?..

জোকস-৮৬: দুই বন্ধু...
বন্ধু: দোস্ত জানিস আমার চোখ দুইডার
মনে হয় মরন ঘনায়া আসছে ।
আমি: কেন কি হইসে ?
বন্ধু: আরে আজকাল চোখে কম দেখি ।
আমার বন্ধু: আরে তুই কয়দিন আগে আমারে
একটা ফেসবুক আইডি খুলে দিসিছিলি না ।
ঐডার প্রোফাইল ফটো চেন্জ করছিলাম ।
দেখলাম 17 টা Like , আমি Like দেওয়ার পরে দেখি 18 টা Unlike...
আমি: দোস্ত তুই আমারে মাইরালা । নাইলে আমিই কচু গাছে ফাঁস লমু ।
জোকস-৮৭: দুই মন্ত্রী বন্ধু...
এক বাংলাদেশি মন্ত্রী আমেরিকা গেল তার বন্ধুর বাড়ী ।
তার বন্ধু সেখানকার মন্ত্রী ।
বাংলাদেশী মন্ত্রী তার বন্ধুর অনেক সুন্দর বাড়িটা
দেখে জিজ্ঞেস করল-"বন্ধু এত সুন্দর বাড়ি ? কিভাবে ?
আমেরিকান: ঐ যে সামনে একটা ব্রীজ দেখতেছ ?
বাংলাদেশি: হ্যাঁ ।
আমেরিকান: ঐটার ১০% আমার পকেটে ।
কিছুদিন পর আমেরিকান বাংলাদেশির বাড়িতে এল ।
এসে তো পুরাই থ হইয়া গেল । এতো তার বাড়ীর চেয়ে সুন্দর ।
তাই বন্ধুকে জিজ্ঞেস করল- "এত সুন্দর বাড়ী , কিভাবে ?
বাংলাদেশী: ঐযে সামনে একটা ব্রীজ দেখতেছ ?
আমেরিকান: কই নাতো।
কি বুঝলেন কিছু..!!
জোকস-৮৮: ফাইলাল ম্যাচ...
এক মেয়ের বিয়ে হচ্ছে ।
সেখানে তার প্রাক্তন
প্রেমিকও এসেছে !!
তাদের ব্রেকাঅপ
সম্পর্কে অজ্ঞ এক
লোক এসে জিজ্ঞেস করল...
--আপনিই কি বর ?






প্রাক্তন
প্রেমিকঃ
না রে ভাই !!
আমি তো সেমিফাইনালেই
বাদ হয়ে গেছি,
ফাইনাল দেখতে আসছি !!

জোকস-৮৯: চোর...
এক চোর এক জুতার
দোকানে চুরি কইরা ধরা খাইছে।
কিছু মারধোর করে মালিক
তাকে
ছেড়ে দিল।।
কিছু দিন পর সে আবার ওই
দোকানে চুরি করতে আসলো
এবং এবারও ধরা খাইলো,
মালিক বলল : তোর শরম নাই ?
তুই আবার আসছোছ।
চোর বলল : আমার দোষ কি?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
দোকানের সামনে লেখা
.
.
.
.
.
ধন্যবাদ আবার আসবেন।।

জোকস-৯০: বাবাও ছেলে...
বাবা ও ছেলের কথোপকথন:
ছেলে:বাবা সেক্স কি?

বাবা:(মনে মনে) সেক্স সম্পর্ক এ অহেতুক কৌতুহল
বাচ্চাদের সর্বনাশের দিকে ধাবিত করছে!
ছেলে:বাবা বলনা সেক্স কি?
বাবা: আমার সোনা বাবা, এসব অনেক জটিল জিনিস।
তুমি এখন বুজবে না। বয়স হোক পরে বুজবে।
ছেলে:বাবা বল, আমি বুজব।
বাবা: সেক্স হল মানুষ এর জন্মের মাধ্যম।
এর মাধ্যমেই মা বাবা তাদের সন্তান এর মুখ দেখতে পারে!
তবে বাবা এখন তোমার সেক্সের বয়স হয় নি!
এখন এসব জিনিস নিয়ে মাথা ঘামিও না।।।।।।
ছেলে: ধুর, বাবা তুমি বুঝ না।।।।।।
কে বলেছে আমার সেক্সের বয়স হয় নি?
আমার স্কুলের এডমিশন ফরমে
বাক্সে দেওয়া আছে sex: মেল/female ।।।
আমার কোনটা?
বাবা শুনেতো টাস্কি
জোকস-১: রাস্তাটা কোথায় গেছে...
রাস্তা টা কোথায় গেছে?
১ম ব্যক্তি- ভাই, এই রাস্তাটা কোথায় গেছে?
২য় ব্যক্তি- কেনো! কোথাও যায়নি তো !

২০ বছর ধরে দেখছি এখানেই আছে
জোকস-২: আপনার চশমা পাল্টাতে হবে...
আপনার চশমা পাল্টাতে  হবে
ডাক্তারঃ আপনার চশমার
পাওয়ারটা বদলাতে হবে।
রোগীঃ আরে, আপনি আমার চোখ

না দেখেই কিভাবে বুঝলেন?
ডাক্তারঃ কেননা আপনি দরজার বদলে

জানালা দিয়ে ঢুকেছেন ।
জোকস-৩: হুজুরের কষ্ট...
মসজিদের ইমাম মসজিদেই এলাকার বাচ্চা কাচ্চাদের কায়দা-আমপাড়া শেখান। তো, একদিন শহর থেকে মাদ্রাসার বড় হুজুর আসাতে ইমাম সাহেব ভাবলেন, বাচ্চাদের সাথে বড় হুজুরের সাক্ষাৎ হলে মন্দ হয় না। যেমন ভাবা তেমন কাজ।
বড় হুজুর এসে বাচ্চাদের উদ্দেশ্যে ধর্ম-কর্ম নিয়ে কিছুক্ষণ ওয়াজ নসিহতকরলেন। তারপরে চলে যাওয়ার আগে কি মনে করে যেন- বাচ্চাদের কাছে এক এক করে জিজ্ঞেস করতে লাগলেন- বড় হয়ে কে কি হতে চায়।
: বল তো বাবা, বড় হয়ে তুমি কি হতে চাও?
: আমি বাবার মতো কৃষক হবো।
: বাহ বেশ ভালো, বেশ ভালো। মানুষের ক্ষুদা নিবারনে কাজ করা খুবই সোয়াবেরকাজ।
আরেকজনের দিকে তাকিয়ে: তো তুমি বলতো বাবা- কি হতে চাও?
: আমি বড় হয়ে শিক্ষক হবো।
: মা
শাল্লাহ। এটা আরো ভালো। মানুষের আত্মার ক্ষুদা নিবারণ হবে তাতে। এটাতেঅনেক সোয়াব হবে।
আরেকজনকে: তুমি কি হতে চাও?
: আমি হুজুর হবো।
: মা
শাল্লাহ! আলহামদুলিল্লাহ! এটা তো সবচেয়ে ভালো কাজ। মানুষের ইহজগত-পরলোক সমস্ত ক্ষুদা নিবারণে তুমি কাজ করবে। আল্লাহ অনেক খুশি হবেন- অনেক সোয়াব দিবেন।
উচ্ছাস একটু কমলে বাচ্চাটিকে আবার প্রশ্ন করেন: আচ্ছা বাবা, তোমার কেন এমন হুজুর হতে ইচ্ছা?
: আমরা খুব গরীব, ঠিক মত খাবার পাই না। তারপরেও যখন বাসায় হুজুর আসেন- মা বাসার মুরগী জবাই করে ওনাকে খুব যত্ন করে খাওয়ান ।



জোকস-৪: দুই বুদ্ধিমান মাতাল...
দুই মাতাল রাতে মদ খেয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে
আরেক জনকে বলছে দেখ তো আকাশে চাঁদ নাকি সূর্য
২য় মাতাল বলছে ওটা সূর্য,
তখন ১ম মাতাল বললো নারে ওটা চাঁদ,
এটা নিয়ে ওরা যখন তর্ক করছিলো তখন
আরেকজন মানুষ তাদের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলো
তখন ১ম মাতাল বললো ভাই বলেন তো
আকাশে এটা চাঁদ নাকি সূর্য ?
লোকটি বললো ভাই আমি বলতে পারবোনা,
আমি এই এলাকাই নতুন এসেছি।
জোকস-৫: বল্টুর চরম বুদ্ধি.....
বল্টুর বাড়িতে পুলিশ জাল টাকা
বানানোর
মেশিন পাইছে
……
তারপর বল্টু ও পুলিশের কাহিনী
পুলিশঃআপনাকে আমরা গ্রেফতার
করব
বল্টুঃ কেন ?
পুলিশঃ কারন আপনার
বাড়িতে জাল টাকা বানানোর মেশিন
পাওয়া গেছে

বল্টুঃ কিন্তু জাল টাকাতো পাননি।
পুলিশঃ তারপরও
..arrest him....
বল্টুঃ থামুন
..তাহলে আমি
আপনার নামে ধর্ষণ মামলা দিব
..
পুলিশঃ কিন্তু
আমিতো কাউকে ধর্ষণ করিনি
বল্টুঃ ধর্ষণ না করেন

ধর্ষণ করার মেশিন
তো আছে

জোকস-৯৬: বল্টু ভ্রমনে...
বল্টু রাত
কাটানোর জন্য
জায়গা খুঁজছে। এক
বাড়িতে গিয়ে বলল,
একটু থাকার
জায়গা হবে কি?

- না, আমার
ঘরে যুবতী মেয়ে আছে। বল্টু
এগিয়ে আরেকটি বাড়িতে গেল।
- তোমার ঘরে কি একটু
থাকার জায়গা হবে?
- না না, আমার
ঘরে সেয়ানা মেয়ে আছে।
এভাবে আরো কয়েক
বাড়িতে গিয়ে থাকার
জায়গা চেয়ে সবার
কাছ থেকে একই উত্তর
পেয়ে খুব হতাশ
হয়ে সবশেষ বাড়িটাতে গিয়ে বলল,
-তোমার
ঘরে কি যুবতী বা সেয়ানা মেয়ে
আছে?
- কেন?
তা দিয়ে আপনার
দরকার কী?
••
••
••
••
••
••
••
••
••
••
••
- না মানে, রাতটা একটু
কাটাতে চাই

.
.
জ্ঞান ফিরার পর বল্টু দেখলো সে হাসপাতালে।
জোকস-৯৭: বল্টুর বাড়িতে পুলিশ..
বল্টুর বাড়িতে পুলিশ জাল টাকা
বানানোর
মেশিন পাইছে
……
তারপর বল্টু ও পুলিশের কাহিনী
পুলিশঃআপনাকে আমরা গ্রেফতার
করব
বল্টুঃ কেন ?
পুলিশঃ কারন আপনার
বাড়িতে জাল টাকা বানানোর মেশিন
পাওয়া গেছে

বল্টুঃ কিন্তু জাল টাকাতো পাননি।
পুলিশঃ তারপরও
..arrest him....
বল্টুঃ থামুন
..তাহলে আমি
আপনার নামে ধর্ষণ মামলা দিব
..
পুলিশঃ কিন্তু
আমিতো কাউকে ধর্ষণ করিনি
বল্টুঃ ধর্ষণ না করেন

ধর্ষণ করার মেশিন
তো আছে

জোকস-৯৮: চোরের ভাগাভাগি..
একদিন রাতের বেলা মন্টু আর ছন্টু
মিলে
অনেকগুলো আম চুরি করছে, কিন্তু
এতগুলা কোথায় ভাগাভাগি করবে
বুঝতে পারতেছিল
না। সামনেই একটা কবরস্থান ছিল।
তারা দেওয়াল
টপকে
কবরস্থানের ভিতর ঢুকে পড়লো।
কিন্তু
দেওয়াল পার হওয়ার সময় দুইটা আম
ঝাঁকি খেয়ে
পড়ে গেলো, তারা সেটা তোলার
সময় পেলোনা। তো
এক
মাতাল সেই রাস্তা দিয়া
যাইতেছিল, কবরস্থানের
পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় শুনতেছে
"এটা তোর,
একটা আমার, এটা তোর, এটা আমার!"
এই শুনে
মাতাল দ্রুত হাঁটা দিল। সামনেই এক
পুলিশের দেখা পেয়ে বলতেসে,
"ভাই, কবরস্থানে
ভূত আছে। লাশ ভাগাভাগি
করতাসে। আরেকটু হইলে আমারেও
খাইসিলো।
অনেক কষ্টে বাঁইচা আসছি।" পুলিশ
বলল, "চলেন
দেখি, কোথায় ভূত কোথায় কি!"
দুইজনেই
কবরস্থানের কাছে পৌছে শুনতেছে
"এটা তোর, এটা
আমার, এটা তোর, এটা আমার" পুলিশ
তো
ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেসে। হঠাৎ
মন্টু বলে উঠলো,
"তাইলে দেওয়ালের ওই পাশের
দুইডারে কি করবি?"
এই কথা শুইনা পুলিশ
ও মাতাল ওখানেই অজ্ঞান হইয়া পড়ল..
আম্রে কেউ মাইরালা.....

জোকস-৯৯: কবিদের আড্ডায় বল্টুর চা..
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাসায় বড় বড়
কবিদের আড্ডা
হচ্ছে।
বল্টু সেখানে সবার জন্যে চা বানিয়ে
নিয়ে গেছে বল্টু।

বল্টুর বনানো চা খেয়ে প্রথমে
"কবিগুরু" বললেন,
.
'আমারো পরাণো যাহা চায়, তার কিছু
নাই, কিছুই নাহি
এই চায়ে গো......'
.এটা শুনে
বিদ্রোহী কবি নজরুল লাফ দিয়ে উঠে
বললেন,
"আমি বিদ্রোহী রণক্লান্ত, আমি
সেইদিন হব শান্ত!
যদি ভালো করে কেউ চা বানিয়ে
আনতো!"
.
নজরুলের কথা শুনে..
উদাস মুখে জীবনানন্দ দাস বললেন,
'আর আসিবনা ফিরে,রবি ঠাকুরের
নীড়ে,
গরম চায়ে মুখ দিয়ে ঠোঁট গিয়েছে পুড়ে...
'
.
খানিক পরেই
কবি সুকান্ত বললেন,
'কবিতা তোমাকে দিলাম বিদায়,এক
কাপ চা যেনো
ঝলসানো ছাই! '
.
হেলাল হাফিজ তখন গুমরে বললেন,
'নষ্ট পাতির সস্তা চায়ে মুখ হয়েছে
তিতা!
কষ্ট চেপে নষ্ট চায়ে, মুখ দিয়েছি
কিতা?'
.
রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ নরম কন্ঠে
বললেন,
'ভালো আছি,ভালো থেকো!
চায়েতে চিনি বেশি মেখো! দিও
তোমার...... ---
তাকে থামিয়ে দিয়ে..... __
.
কবি নির্মলেন্দু গুণ বললেন,
'আমি হয়তো মানুষ না, মানুষগুলো
অন্যরকম!
মানুষ হলে এমন চায়ে চুমুক দিতাম না!'
.
পরিশেষে রবীন্দ্রনাথ অসহায় চোখে
বল্টুর
পানে তাকিয়ে বললেন..
"ওরে অধম, ওরে কাচা ! ভালো করে চা
বানিয়ে,
আমাকে তুই বাচা!".

জোকস-১০০: সাহায্য...
ছেলেঃ আম্মু আম্মু ৫
টা টাকা দাও।
"

মাঃ কেন, কি করবি?
"

ছেলেঃ আইসক্রিম খাব।
"

মাঃ এই কিছুক্ষণ আগেই
তো আইসক্রিম খেলি। এখন
টাকা পয়সা দিতে পারব না,
যা এখান থেকে ভাগ।
"

ছেলেঃ তাহলে ১০ টা টাকা দাও। "

মাঃ কেন?
"

ছেলেঃ একটা অসহায় বৃদ্ধ
লোককে সাহায্য করব।
"

মাঃ খুব ভালো কথা। এই নে ১০
টাকা। তা বৃদ্ধ লোকটি কোথায়?
"
"
"
ছেলেঃ বৃদ্ধ লোকটাইতো রাস্তার
ধারে বসে আইসক্রিম বিক্রি করছে।







Share this article :

Contact Form

Name

Email *

Message *

 

About Author

Recent Comments