Some Important Website

বাংলা প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট সমুহ

Monday, September 12, 2016

৫১।যে জঘণ্য কাজটি করলে আপনার ঘরে হতে পারে হিজড়া সন্তান ..

অনেক সময় দেখা যায় হিজড়া সন্তানের জন্ম হয়েছে। এর কি কোনো বিশেষ কারণ রয়েছে? অর্থাৎ কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা? চলুন জেনে নিই,
হিজড়া জন্ম হওয়ার কারণ
:হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেছেনঃ হিজড়ারা জীনদের সন্তান। কোন এক বাক্তি আব্বাস (রাঃ) কে প্রশ্ন করেছিলেন এটা কেমন করে হতে পারে। জবাবে তিনি বলেছিলেন “আল্লাহ্ ও রাসুল (সাঃ) নিষেধ করেছেন যে মানুষ যেন তার স্ত্রীর মাসিক স্রাব চলাকালে যৌন সংগম না করে”, সুতরাং কোন মহিলার সঙ্গে তার ঋতুস্রাব হলে শয়তান তার আগে থাকে এবং সেই শয়তান দারা ঐ মহিলা গর্ববতী হয় ও হিজড়া সন্তান প্রসব করে। (মানুষ ও জীন এর যৌথ মিলনজাত সন্তানকে ইসলাম এ বলা হয় “খুন্নাস”)।প্রমানসুত্রঃ সূরা বানী ইস্রাইল- আর রাহমান -৫৪, ইবনে আবি হাতিম, হাকিম তিরমিজি।বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায়ঃ দেখা যায় XX প্যাটার্ন ডিম্বানুর সমন্বয়ে কন্যা শিশু আর XY প্যাটার্ন থেকে সৃষ্ট হয় ছেলে শিশু। ভ্রুনের পূর্ণতার স্তরগুলোতে ক্রোমোজোম প্যাটার্নের প্রভাবে ছেলে শিশুর মধ্যে অন্ডকোষ আর কন্যা শিশুর মধ্য ডিম্ব কোষ জন্ম নেয়। অন্ডকোষ থেকে নিসৃত হয় পুরুষ হরমোন এন্ড্রোজেন এবং ডিম্ব কোষ থেকে নিসৃত হয় এস্ট্রোজেন। এক্ষেত্রে ভ্রুনের বিকাশকালে নিষিক্তকরণ ও বিভাজনের ফলে বেশকিছু অস্বাভাবিক প্যাটার্নের সৃষ্টি হয় যেমন XXY অথবা XYY। এর ফলে বিভিন্ন গঠনের হিজড়া শিশুর জন্ম হয়।
একটা ব্যাপার হল, একটি হিজড়া শিশুকে পরিণত বয়সে যাওয়ার আগে যদি যথযথ মেডিকেল ট্রিটমেন্ট করা হয় তাহলে বেশীভাগ ক্ষেত্রেই তাকে সুস্থ করা সম্ভব। কিন্তু যখন বোঝা যায় সে সাধারণ আর দশজনের থেকে আলাদা তখন আসলে অনেক দেরী হয়ে যায়। একইভাবে কোন পুরুষ বা নারীও হিজড়া হতে পারেন।

৫০।যে কারণে মশা শুধু আপনাকেই কামড়ায় !

আমাদের আশেপাশে অনেকেই বসে আছে, কিন্তু মশাগুলো কেন শুধু আপনাকে কামড়াচ্ছে । কেন আপনি একাই শুধু ওদের লক্ষ্য আপনাকে রক্তশূন্যকরা! যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে যখন বললেন, তখন হয়তো আশপাশের কেউ হেসে বলে উঠল- ‘আরে, আপনার রক্ত মিষ্টি বলেই মশা খাচ্ছে ’কিন্তু জেনে নিন আসল কারণটা কী ?এই বিষয়ে দুবাইয়ের অ্যাস্টার মেডিক্যাল সেন্টারের ফিজিসিয়ান ড. এস রামকুমার জানালেন এর কারণ সম্পর্কে। তিনি জানান, মশার ঘ্রাণশক্তি খুব প্রখর। আর তাই এরা মানুষের গায়ের গন্ধ ভালোভাবে শুঁকতে পারে। তা সে সুগন্ধ হোক অথবা দুর্গন্ধ। গন্ধ শুঁকেই শিকার পছন্দ করে মশা।
‘মশা পশুদের চেয়ে মানুষের গায়ে হুল ফোটাতে বেশি পছন্দ করে। এর কারণ মানুষের জিন ও গায়ের গন্ধ। মানুষের ত্বকে ‘সুলকাটন’ নামে এক ধরনের ক্যামিক্যাল থাকে, যা মশাকে আকর্ষণ করে।’ এ ছাড়া কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ ও অক্টেনল নামের এক ধরনের কেমিক্যালের কারণেও মশার আক্রমণের শিকার হয় মানুষ। রামকুমার জানান, যেসব মানুষ ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস ছাড়ে, যাদের ত্বকে ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বেশি, গর্ভবতী নারী এবং যাদের রক্তের গ্রুপ ‘ও’ তারাই মশাদের পছন্দের তালিকায় থাকে। এ ছাড়া যারা কড়া সুগন্ধি ব্যবহার করেন, বেশি ঘামেন এবং শরীরের তাপমাত্রা বেশি থাকে তাদেরও হুল ফোটাতে পছন্দ করে মশা। তাই বলে যদি ভেবে থাকেন মশা শুধু মানুষকেই কামড়ায়, তাহলে ভুল করবেন।
দুবাইয়ে বন্যপ্রাণী ও চিড়িয়াখানা ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ ড. রেজা খান গালফ নিউজকে জানান, মশা মানুষ ছাড়াও প্রাণীদেরও কামড়ে থাকে। এই যেমন- ব্যাঙ। বিশেষজ্ঞরা শুধু মশার কামড়ানোর কারণই জানাননি, মশাবাহিত রোগ থেকে বাঁচার কয়েকটি উপায়ও জানিয়েছেন। রামকুমার জানান, মশা যে জায়গায় কামড়িয়েছে তা না চুলকানোই ভালো। কারণ, একবার চুলকালে বারবার চুলকাতে ইচ্ছে করবে। এর ফলে ইনফেকশন হতে পারে।
তিনি জানান, মশার কামড়ানোর জায়গাটি পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। যদি জায়গাটি খুব চুলকায় ও ব্যথা করে তাহলে অ্যান্টিহিস্টামিন, স্টেরয়েডস ও অ্যানালজেসিক সমৃদ্ধ কোনো ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করুন। তিনি আরো জানান, মশার কামড়ের ফলে অনেক সময় জ্বর হতে পারে। এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের র‌্যাশও উঠতে পারে। তবে কোথাও বেড়াতে গেলে সেখানকার মশাবাহিত রোগগুলোও জেনে নেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
মশা তাড়ানোর প্রাকৃতিক উপায়এখন এমন একটা আবহাওয়া, কখনও বৃষ্টি কখনও গরম। এই সময়টা গরমের প্রভাব অতিরিক্ত হয়ে থাকে। গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে একটি বিরক্তিকর উপদ্রব বাড়তে থাকে। এই বিরক্তিকর উপদ্রব হচ্ছে মশা। অতিরিক্ত গরম আর মশার যন্ত্রণার কারণে মশারির ভেতরে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।
মশার স্প্রে, মশার কয়েল কোন কিছুতেই যেন কাজ হয় না। যদি এই দুটার একটাও শেষ হয়ে যায় তাহলে তোহ রক্ষা নাই। আপনার রাতের ঘুম হারাম। কিন্তু আপনি কি জানেন খুব সহজে এই মশার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
আগেকার যুগে মশার কয়েল, স্প্রে তো কিছুই ছিল না। তখনকার মানুষ কিভাবে মশার হাত থেকে রক্ষা পেত? অবাক হলেও এটা সত্যি যে তারা প্রাকৃতিক উপায়ে মশা তাড়াত। ভাবচ্ছেন কিভাবে সম্ভব? তাহলে আজ জানাবো আপনাদের প্রাকৃতিক উপায়ে মশার হাত থেকে মুক্তি পাবার উপায়।
লেবু ও লবঙ্গের ব্যবহারঃএকটি গোটা লেবু খণ্ড করে কেটে নিন। এরপর কাটা লেবুর ভেতরের অংশে অনেক গুলো লবঙ্গ গেঁথে দিন। লেবুর মধ্যে লবঙ্গের পুরোটা ঢুকাবেন শুধুমাত্র লবঙ্গের মাথার দিকের অংশ বাইরে থাকবে। এরপর লেবুর টুকরা গুলো একটি প্লেটে করে ঘরের কোণায় রেখে দিন। ব্যস, এতে বেশ কয়েকদিন মশার উপদ্রব থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন।
এই পদ্ধতিতে ঘরের মশা একেবারেই দূর হয়ে যাবে। আপনি চাইলে লেবুতে লবঙ্গ গেঁথে জানালার গ্রিলেও রাখতে পারেন। এতে করে মশা ঘরেই ঢুকবে না।
কর্পূরের ব্যবহারঃমশা কর্পূরের গন্ধ একেবারেই সহ্য করতে পারে না। আপনি যে কোন ফার্মেসিতে গিয়ে কর্পূরের ট্যাবলেট কিনে নিতে পারেন। একটি ৫০ গ্রামের কর্পূরের ট্যাবলেট একটি ছোট বাটিতে রেখে বাটিটি পানি দিয়ে পূর্ণ করুন। এরপর এটি ঘরের কোণে রেখে দিন। তাৎক্ষণিকভাবেই মশা গায়েব হয়ে যাবে। দুই দিন পর পানি পরিবর্তন করে নিন। আগের পানিটুকু ফেলে দিবেন না। এই পানি ঘর মোছার কাজে ব্যবহার করলে ঘরে পিঁপড়ের যন্ত্রণা থেকেও মুক্তি পাবেন।
রসুনের স্প্রেঃরসুনের স্প্রে মশা তাড়াতে খুবই কার্যকারী প্রাকৃতিক উপায়। ৫ ভাগ পানিতে ১ ভাগ রসুনের রস মেশান। মিশ্রণটি একটি বোতলে ভরে শরীরের যেসব স্থানে মশারা কামড়াতে পারে সেসব স্থানে স্প্রে করুন। এতে করে যে কোন ধরণের রক্ত চোষারা আপনার ধারে কাছেও আসবেনা।
নিমের তেলের ব্যবহারঃনিমের মশা তাড়ানোর বিশেষ একটি গুণ রয়েছে। নিমের তেল ত্বকের জন্যও বেশ ভালো। তাই একসাথে দুটি উপকার পেতে ব্যবহার করতে পারেন নিমের তেল। সমপরিমাণ নিমের তেল ও নারকেল তেল মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে নিন। দেখবেন মশা আপনার ধারে কাছে ভিড়বে না এবং সেই সাথে ত্বকের অ্যালার্জি, ইনফেকশন জনিত নানা সমস্যাও দূর হবে।
পুদিনার ব্যবহারঃজার্নাল অফ বায়োরিসোর্স টেকনোলোজির গবেষণা মতে তুলসির মতো পুদিনা পাতারও রয়েছে মশা দূরে রাখার ক্ষমতা। শুধু মশাই নয় পুদিনার গন্ধ অনেক ধরণের পোকামাকড়কে ঘর থেকে দূরে রাখে। পুদিনা পাতা ছেঁচে নিয়ে পানিতে ফুটিয়ে নিন। এই পানির ভাপ পুরো ঘরে ছড়িয়ে দিন। দেখবেন ঘরের সব মশা পালিয়েছে। চাইলে পুদিনার তেলও গায়ে মাখতে পারেন।
জানেন কি ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করবে মশা !যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা বলছেন, তারা এক ধরনের জেনেটিক্যালি মডিফাইড (জিএম) মশা উদ্ভাবন করেছেনঃ যা ম্যালেরিয়া সংক্রমণ প্রতিহত করতে পারে। মূলত, বিশেষ এক ধরনের মশার কামড়ে মানবদেহে ম্যালেরিয়া ছড়ায়। এই ম্যালেরিয়ার জীবাণু প্রতিরোধ করতে উদ্ভাবিত এই মশাই কার্যকর মাধ্যম হতে পারে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা।
নতুন এই মশার উদ্ভাবন করতে গিয়ে বিজ্ঞানীরা যেসব মশা মানুষের দেহে ম্যালেরিয়া ছড়ায়, তাদের ডিএনএর মধ্যে এক ধরনের নতুন ‘প্রতিরোধমূলক’ জিন প্রবেশ করান।
তারা আশা করছেন, জিএম মশা অন্যর সঙ্গে যৌন সম্পর্কে মিলিত হয়ে মশার জন্ম দিলে সেগুলোও ম্যালেরিয়া সংক্রমণ মুক্ত হতে পারে। আর এসব মশার কামড়ে মানুষের দেহে সংক্রমন প্রবেশ করবে না।
প্রসঙ্গত, গোটা বিশ্বে ৩.২ বিলিয়ন মানুষ (প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যা) ম্যালেরিয়া ঝুঁকিতে রয়েছে। মশারি, কীটনাশক, রেপেলেন্ট ম্যালেরিয়া সৃষ্টিকারী মশার কামড় রোধে সাহায্য করে। সংক্রমণে আক্রান্তদের ওষুধও দেওয়া যেতে পারে। তারপরও প্রতিবছর এ রোগে বিশ্বে ৫ লাখ ৮০ হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে।
ম্যালেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়তে নতুন উপায় খুঁজে বের করতে কাজ করে যাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা মনে করেন, তাদের জিএম মশা এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণূ ভূমিকা পালন করতে পারে। তারা ভারতের ‘অ্যানোফেলিস স্টেফেনসি’ নামক এক ধরনের মশার উপর গবেষণা চালাচ্ছেন

৪৯।ভয়ঙ্কর এইডস ভাইরাস ঠেকানোর ওষুধ আবিস্কার করলো বাঙ্গালী বিজ্ঞানী অনিতা।

ডসের মতো একটি দুরারোগ্য ব্যাধি যে গত দু’-তিন দশক ধরে গোটা বিশ্বের ঘুম কেড়ে নিয়েছে, তার একটাই কারণ। ভাইরাস ‘এইচআইভি-পজিটিভ’ রাক্ষসের মতো বাড়ে অনেক সংখ্যায়। অত্যন্ত দ্রুত হারে, নিমেষের মধ্যেই। ডেঙ্গি, ফ্লু’র (ইনফ্লুয়েঞ্জা) চেয়ে এডস ভাইরাসের ‘মিউটেশন রেট’ অনেক বেশি বলেই এটা হয়। যার জন্য এত দিন এই মারণ ব্যাধিকে রোখার পথ খুঁজে বের করতে কালঘাম ছুটে যাচ্ছিল ভাইরাস বিশেষজ্ঞদের।
অন্ধকারে এ বার কিছুটা হলেও, আলোর দেখা মিলেছে! মার্চের শেষে বিজ্ঞান জার্নাল ‘সায়েন্স’-এ বেরিয়েছে একটি সাড়া জাগানো গবেষণাপত্র। যার শিরোনাম- ‘এইচআইভি-ওয়ান ব্রডলি নিউট্রালাইজিং অ্যান্টিবডি প্রিকার্সার বি সেল্‌স রিভিলড বাই জার্মলাইন-টার্গেটিং ইমিউনোজেন’। ক্যালিফোর্নিয়ার ‘স্ক্রিপ্‌স রিসার্চ ইনস্টিটিউটে’র কম্পিউটেশনাল বায়োলজিস্ট উইলিয়াম শিফের নেতৃত্বে ওই গবেষক দলে যে একমাত্র ভারতীয় রয়েছেন, তিনি বাঙালি। অনিতা সরকার।
কলকাতায় জন্ম অনিতার। স্কুলজীবনের বেশির ভাগটাই থাকতেন ন্যাশনাল লাইব্রেরি ক্যাম্পাসে। পরে সেখান থেকে চলে যান মহেশতলায়। সেন্ট পল্‌স আর সেন্ট টেরেসা স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে জুলজিতে অনার্স নিয়ে স্নাতক হন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। দিল্লিরই জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়োইনফর্মেটিক্সে স্নাতকোত্তর স্তরের পাঠ শেষ করে পিএইচডি করেন ফ্রান্সের গ্রেনোবল থেকে। অনিতার প্রথম পোস্ট ডক্টরাল থিসিসটির কাজ চলছে এখন ক্যালিফোর্নিয়ার স্ক্রিপ্‌স রিসার্চ ইনস্টিটিউটে।
স্ক্রিপ্‌স রিসার্চ ইনস্টিটিউটে চলছে এডস সংক্রান্ত গবেষণার কাজ।
সহযোগী গবেষক ক্যালিফোর্নিয়ার লা হোয়ায় ‘স্ক্রিপ্‌স রিসার্চ ইনস্টিটিউটে’র স্ট্রাকচারাল বায়োলজিস্ট অনিতা সরকার বলছেন, ‘‘শরীরে ভাইরাসের মতো শত্রুরা হামলা চালালে, তাদের রুখতে প্রাকৃতিক ভাবেই, শরীরে কিছু অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। বিশেষ বিশেষ ভাইরাসের হানাদারি রোখার জন্য বিশেষ বিশেষ অ্যান্টিবডি। যেমন, তরোয়ালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ঢাল বা বর্ম লাগে। আর, বুলেট-বৃষ্টি থেকে বাঁচতে লাগে বুলেট-প্রুফ জ্যাকেট। প্রতিরোধের ধরনটা মোটামুটি একই রকম হলেও তার হাতিয়ারটা হয় আলাদা আলাদা।’’
স্ট্রাকচারাল বায়োলজিস্ট অনিতা সরকার।অনিতার কথায়, ‘‘গত ৩০ বছর ধরে গবেষণা চালিয়ে দেখা গিয়েছে, খুব অল্প সংখ্যক এইচআইভি-পজিটিভে আক্রান্ত মানুষ এমন বিশেষ ধরনের অ্যান্টিবডি তৈরি করতে পারেন। এমন অ্যান্টিবডির সংখ্যা ও ভাইরাসের ‘মিউটেশন রেট’-এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তাদের দ্রুত পরিবর্তনের ক্ষমতাই এইচআইভি ভাইরাসকে শরীরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে দেবে না। গবেষকরা চেষ্টা করছেন, এইচআইভি-পজিটিভ ভাইরাস রোখার জন্য়েও আমাদের শরীরে গড়ে ওঠে বিশেষ এক ধরনের অ্যান্টিবডি।গবেষকরা চেষ্টা করছেন, এমন একটা টিকা বানাতে যা দেহে ওই অ্যান্টিবডি তৈরি করে রাখে। যার ফলে, সুস্থ মানুষের শরীর ওই মারাত্মক ভাইরাসের হানাদারিকে রুখতে পারে।’’
যাকে দিয়ে বানানো হচ্ছে এডস ভাইরাসের টিকা।
এডস এখন বিশ্বে মহামারী হয়ে উঠেছে। এর কোনও প্রতিকার বা প্রতিরোধের উপায় আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান এখনও পর্যন্ত খুঁজে পায়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) এবং রাষ্ট্রপুঞ্জের এডস প্রতিরোধ সংস্থার (ইউএনএডস) সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, ২০১৩ সালের শেষে বিশ্বে সাড়ে তিন কোটি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন এডসে। তার মধ্যে শুধু ভারতেই এডস-আক্রান্ত মানুষের সংখ্যাটা বছর তিনেক আগেই পৌঁছে গিয়েছে ২১ লক্ষে। ওই এডস রোগীদের মধ্যে খুবই সামান্য একটা অংশের দেহে এডস ভাইরাসের দ্রুত বংশ-বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ঠেকানোর অ্যান্টিবডি, প্রাকৃতিক ভাবেই গড়ে তুলতে পারে।
অণুবীক্ষণের তলায় এডস ভাইরাস।যে ভাবে এডস ভাইরাস ঠেকানোর প্রক্রিয়াকে জোরদার করা হচ্ছে।অনিতা বলছেন, ‘‘গবেষকরা চেষ্টা করছেন, যাঁদের এডস হয়নি, তাঁদের শরীরে ওই প্রতিরোধ ব্যবস্থাটাকে কৃত্রিম ভাবে, জোরদার করে তুলতে। আমরা কম্পিউটেশনাল ডিজাইন আর স্ট্রাকচারাল বায়োলজির মাধ্যমে এইচআইভি ভাইরাসের একটি প্রোটিনের একটি অংশ বানিয়েছি।
যেটা আমাদের ‘জার্মলাইন’ ( যেগুলি আমাদের শরীরে জন্মের সময় থেকেই থাকে) অ্যান্টিবডিগুলিকে শনাক্ত করে। আর সেগুলিকে এইচআইভি প্রতিরোধ করার মতো করে গড়ে তুলতে পারে। তার ফলে, ওই ভাইরাসের হানাদারি রোখার জন্য এ বার আমরা আগেভাগেই তৈরি থাকতে পারব।’’
কিন্তু, আমাদের শরীরে কি ওই ‘জার্মলাইন অ্যান্টিবডি’গুলি রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে?
অনিতা বলছেন, ‘‘আমাদের গবেষণায় আমরা দেখেছি, সাধারণ, সুস্থ-সবল মানুষের শরীরে এই জার্মলাইন অ্যান্টিবডিগুলো থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণেই। ওই ‘ডিজাইনড্‌ প্রোটিন’ আর আ্যান্টিবডিগুলির গঠন দেখে আমরা নিশ্চিত, সাধারণ মানুষের মধ্যে এইচআইভি-র হানাদারি রোখার ক্ষমতা রয়েছে। আমাদের এই ‘ডিজাইনড্‌ প্রোটিন’ আগামী দিনে এইচআইভি রোখার জন্য টিকা তৈরির ক্ষেত্রে একটি বড় হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। তার সম্ভাবনা যথেষ্টই।’’
এডসের মতো একটি দুরারোগ্য ব্যাধি যে গত দু’-তিন দশক ধরে গোটা বিশ্বের ঘুম কেড়ে নিয়েছে, তার একটাই কারণ। ভাইরাস ‘এইচআইভি-পজিটিভ’ রাক্ষসের মতো বাড়ে অনেক সংখ্যায়। অত্যন্ত দ্রুত হারে, নিমেষের মধ্যেই। ডেঙ্গি, ফ্লু’র (ইনফ্লুয়েঞ্জা) চেয়ে এডস ভাইরাসের ‘মিউটেশন রেট’ অনেক বেশি বলেই এটা হয়। যার জন্য এত দিন এই মারণ ব্যাধিকে রোখার পথ খুঁজে বের করতে কালঘাম ছুটে যাচ্ছিল ভাইরাস বিশেষজ্ঞদের।
অন্ধকারে এ বার কিছুটা হলেও, আলোর দেখা মিলেছে! মার্চের শেষে বিজ্ঞান জার্নাল ‘সায়েন্স’-এ বেরিয়েছে একটি সাড়া জাগানো গবেষণাপত্র। যার শিরোনাম- ‘এইচআইভি-ওয়ান ব্রডলি নিউট্রালাইজিং অ্যান্টিবডি প্রিকার্সার বি সেল্‌স রিভিলড বাই জার্মলাইন-টার্গেটিং ইমিউনোজেন’।
ক্যালিফোর্নিয়ার ‘স্ক্রিপ্‌স রিসার্চ ইনস্টিটিউটে’র কম্পিউটেশনাল বায়োলজিস্ট উইলিয়াম শিফের নেতৃত্বে ওই গবেষক দলে যে একমাত্র ভারতীয় রয়েছেন, তিনি বাঙালি। অনিতা সরকার। কলকাতায় জন্ম অনিতার। স্কুলজীবনের বেশির ভাগটাই থাকতেন ন্যাশনাল লাইব্রেরি ক্যাম্পাসে। পরে সেখান থেকে চলে যান মহেশতলায়।
সেন্ট পল্‌স আর সেন্ট টেরেসা স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে জুলজিতে অনার্স নিয়ে স্নাতক হন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। দিল্লিরই জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়োইনফর্মেটিক্সে স্নাতকোত্তর স্তরের পাঠ শেষ করে পিএইচডি করেন ফ্রান্সের গ্রেনোবল থেকে। অনিতার প্রথম পোস্ট ডক্টরাল থিসিসটির কাজ চলছে এখন ক্যালিফোর্নিয়ার স্ক্রিপ্‌স রিসার্চ ইনস্টিটিউটে।
স্ক্রিপ্‌স রিসার্চ ইনস্টিটিউটে চলছে এডস সংক্রান্ত গবেষণার কাজ।
সহযোগী গবেষক ক্যালিফোর্নিয়ার লা হোয়ায় ‘স্ক্রিপ্‌স রিসার্চ ইনস্টিটিউটে’র স্ট্রাকচারাল বায়োলজিস্ট অনিতা সরকার বলছেন, ‘‘শরীরে ভাইরাসের মতো শত্রুরা হামলা চালালে, তাদের রুখতে প্রাকৃতিক ভাবেই, শরীরে কিছু অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। বিশেষ বিশেষ ভাইরাসের হানাদারি রোখার জন্য বিশেষ বিশেষ অ্যান্টিবডি। যেমন, তরোয়ালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ঢাল বা বর্ম লাগে। আর, বুলেট-বৃষ্টি থেকে বাঁচতে লাগে বুলেট-প্রুফ জ্যাকেট। প্রতিরোধের ধরনটা মোটামুটি একই রকম হলেও তার হাতিয়ারটা হয় আলাদা আলাদা।’’
স্ট্রাকচারাল বায়োলজিস্ট অনিতা সরকার।
অনিতার কথায়, ‘‘গত ৩০ বছর ধরে গবেষণা চালিয়ে দেখা গিয়েছে, খুব অল্প সংখ্যক এইচআইভি-পজিটিভে আক্রান্ত মানুষ এমন বিশেষ ধরনের অ্যান্টিবডি তৈরি করতে পারেন। এমন অ্যান্টিবডির সংখ্যা ও ভাইরাসের ‘মিউটেশন রেট’-এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তাদের দ্রুত পরিবর্তনের ক্ষমতাই এইচআইভি ভাইরাসকে শরীরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে দেবে না। গবেষকরা চেষ্টা করছেন, এইচআইভি-পজিটিভ ভাইরাস রোখার জন্য়েও আমাদের শরীরে গড়ে ওঠে বিশেষ এক ধরনের অ্যান্টিবডি।গবেষকরা চেষ্টা করছেন, এমন একটা টিকা বানাতে যা দেহে ওই অ্যান্টিবডি তৈরি করে রাখে। যার ফলে, সুস্থ মানুষের শরীর ওই মারাত্মক ভাইরাসের হানাদারিকে রুখতে পারে।’’
যাকে দিয়ে বানানো হচ্ছে এডস ভাইরাসের টিকা।
এডস এখন বিশ্বে মহামারী হয়ে উঠেছে। এর কোনও প্রতিকার বা প্রতিরোধের উপায় আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান এখনও পর্যন্ত খুঁজে পায়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) এবং রাষ্ট্রপুঞ্জের এডস প্রতিরোধ সংস্থার (ইউএনএডস) সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, ২০১৩ সালের শেষে বিশ্বে সাড়ে তিন কোটি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন এডসে। তার মধ্যে শুধু ভারতেই এডস-আক্রান্ত মানুষের সংখ্যাটা বছর তিনেক আগেই পৌঁছে গিয়েছে ২১ লক্ষে। ওই এডস রোগীদের মধ্যে খুবই সামান্য একটা অংশের দেহে এডস ভাইরাসের দ্রুত বংশ-বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ঠেকানোর অ্যান্টিবডি, প্রাকৃতিক ভাবেই গড়ে তুলতে পারে।
অণুবীক্ষণের তলায় এডস ভাইরাস।
যে ভাবে এডস ভাইরাস ঠেকানোর প্রক্রিয়াকে জোরদার করা হচ্ছে।
অনিতা বলছেন, ‘‘গবেষকরা চেষ্টা করছেন, যাঁদের এডস হয়নি, তাঁদের শরীরে ওই প্রতিরোধ ব্যবস্থাটাকে কৃত্রিম ভাবে, জোরদার করে তুলতে। আমরা কম্পিউটেশনাল ডিজাইন আর স্ট্রাকচারাল বায়োলজির মাধ্যমে এইচআইভি ভাইরাসের একটি প্রোটিনের একটি অংশ বানিয়েছি। যেটা আমাদের ‘জার্মলাইন’ ( যেগুলি আমাদের শরীরে জন্মের সময় থেকেই থাকে) অ্যান্টিবডিগুলিকে শনাক্ত করে। আর সেগুলিকে এইচআইভি প্রতিরোধ করার মতো করে গড়ে তুলতে পারে। তার ফলে, ওই ভাইরাসের হানাদারি রোখার জন্য এ বার আমরা আগেভাগেই তৈরি থাকতে পারব।’’
কিন্তু, আমাদের শরীরে কি ওই ‘জার্মলাইন অ্যান্টিবডি’গুলি রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে?
অনিতা বলছেন, ‘‘আমাদের গবেষণায় আমরা দেখেছি, সাধারণ, সুস্থ-সবল মানুষের শরীরে এই জার্মলাইন অ্যান্টিবডিগুলো থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণেই। ওই ‘ডিজাইনড্‌ প্রোটিন’ আর আ্যান্টিবডিগুলির গঠন দেখে আমরা নিশ্চিত, সাধারণ মানুষের মধ্যে এইচআইভি-র হানাদারি রোখার ক্ষমতা রয়েছে। আমাদের এই ‘ডিজাইনড্‌ প্রোটিন’ আগামী দিনে এইচআইভি রোখার জন্য টিকা তৈরির ক্ষেত্রে একটি বড় হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। তার সম্ভাবনা যথেষ্টই।’’

৪৮।আপনি কি খুব বেশি ঘামেন, তাহলে জেনে নিন মুক্তির ৫ উপায়?

বর্তমানে চলছে আইপিএল-এর নবম আসর তবে এরই মঝে যেন গরমও চালিয়ে
তার তীব্রাতার খেলা। বলে বলে চার, ছক্কা হাকাচ্ছেন। কুষ্টিয়াসহ সারা দেশে যেন গরম পরছে মাত্রাতিরিক্ত। একে গরম তার উপরে বাতাসে আর্দ্রতা বাড়ছে। সকলেরই ঘাম হয়। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রে বেশি ঘাম হতে দেখা যায়। এর ফলে শরীর থেকে লবন পানি কমতে থাকে। আর তা থেকে মুক্তির পাওয়ার উপায় খোঁজেন অনেকে। এই ঘাম থেকে মুক্তির ৫টি উপায় দেয়া হলো। হয়তো আপনার কাজে লাগতে পারে। ১। আঙুরে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। তাই এই গরমে নিয়মিত আঙুর খেলে আপনার শরীর ঠান্ডা থাকবে। বেশি ঘামের থেকে রেহাই পেতে পারেন। ২। আলু অনেকটাই ঘাম ঝরা কমিয়ে দেয়। শরীরের যেসব জায়গায় ঘাম বেশি হয় সেখানে পাতলা পাতলা করে আলুর টুকরো রাখুন বাড়ির বাইরে যাওয়ার আগে। শুকিয়ে গেলে তবেই জামাকাপড় পরুন। ৩। নারকেল তেলের মধ্যে কিছুটা কাপূর মিশিয়ে গোসলের পরে গায়ে মাখিয়ে রাখুন। ঘাম বেশি হওয়া জায়গায় লাগাবেন। ঘণ্টা খানেক পরে ধুয়ে নিন। ৪। টমেটোর জুস খেলেও অনেক সময়ে ঘাম কমে। এক গ্লাস টমোটোর জুস খেয়ে দেখতে পারেন। বেশি ঘাম থেকে মুক্তি পাবেন। শরীরও তরতাজা থাকবে। ৫। লেবু থাকুক সঙ্গে। খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যেসব জায়গায় ঘাম বেশি হয় সেখানে লেবুর রস লাগাতে পারেন। এতে ঘাম যেমন কমে তেমন ঘামের দুর্গন্ধও দূর হয়। তবে একটা বিষয় মনে রাখা দরকার যে, ঘাম একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। ঘাম শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তবে স্বাভাবিকের তুলনায় খুব বেশি ঘাম হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত। নানা রকম অসুখের কারণেও ঘাম হতে পারে।

৪৭।লিভার সুস্থ রাখতে এই কাজগুলো করা থেকে বিরত থাকুন।

মানবদেহের সবচেয়ে বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল লিভার। এই একটি অঙ্গ অনেকগুলো শারীরিক কাজ করে থাকে যেমন মেটাবলিজম, হজমশক্তি বৃদ্ধি, বিষাক্ত পর্দাথ দূর করা ইত্যাদি। বিভিন্ন কারণে এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সমস্যা শুরুর দিকে এর চিকিৎসা করা না হলে
লিভার ফেইলিয়ারের মত ঘটনা ঘটতে পারে।লিভার ফেইলিয়ার আস্তে আস্তে শুরু হয়ে থাকে। আপনার কিছু কাজ দ্বারা এটি আরও মারাত্নক আকার ধারণ করে থাকে। লিভার সুস্থ রাখতে এই কাজগুলো করা থেকে বিরত থাকুন।
* অতিরিক্ত মদ্যপানঅ্যালকোহল লিভার ইনফ্লামেশন, ফ্যাটি লিভার, এমনকি লিভার সিরোসিসের প্রধান কারণ। লিভার খাবারের ভেঙে শক্তিতে রূপান্তর করে থাকে। লিভার যখন অ্যালকোহল ভাঙ্গার চেষ্টা করে তখন এটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যে সকল নিয়মিত মদ্যপান করে থাকে সাধারণত তারা বেশি লিভারের সমস্যায় ভুগে থাকেন।
* স্থূলতাঅতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা লিভার সমস্যার দিকে নিয়ে যায়। লিভারে চারপাশে চর্বি জমে লিভার ফেইলিয়ারের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে দেয়। অতিরিক্ত ওজনের কারণে অনেক রোগী লিভারের সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন।
* ডায়াবেটিসএক গবেষণায় প্রকাশ করা হয় ডায়াবেটিস রোগীদের ৫০% লিভার ড্যামেজ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। রক্তে ইনসুলিনের মাত্রা বৃদ্ধি অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি করে থাকে। যা লিভার ড্যামেজের অন্যতম কারণ হয়ে থাকে।
* অতিরিক্ত ওষুধ সেবনঅতিরিক্ত ওষুধ সেবন মারাত্নক ক্ষতি করে থাকে লিভারের। বর্তমান সময়ে অনেকে ডাক্তার পেইনকিলার খেতে নিষেধ করে থাকে। পেইন কিলার, অবসাদ কমানোর ওষুধ, মুড ঠিক করার ওষুধ ইত্যাদি লিভারের ক্ষতি করে থাকে।
* লবণ বেশি খাওয়াঅতিরিক্ত লবণ এবং লবণ জাতীয় খাবার রক্তচাপ বৃদ্ধি করে থাকে। এটি লিভারে পানি বৃদ্ধি করে লিভারে ক্ষতি করে থাকে। বাড়তি লবণ খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা আজই ত্যাগ করুন।
* ধূমপানধূমপান সরাসরি লিভারের ক্ষতি করে না থাকলেও পরোক্ষভাবে এটি লিভারের ক্ষতি করে থাকে। সিগারেটের ক্ষতিকর উপাদান লিভারের পৌঁছানোর পর অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বৃদ্ধি করে যা লিভারের কোষে প্রভাব ফেলে থাকে।
* সাপ্লিমেনিটরিগবেষণায় দেখা গেছে পুষ্টি অথবা ডায়েটেরি সাপ্লিমেনটরি লিভারে কিছু এনজাইম তৈরি করে থাকে। অতিরিক্ত ভিটামিন এ গ্রহণের কারণে অনেক সময় লিভার ড্যামেজ হতে পারে

৪৬।যে ফোন হ্যাক করা যাবে না!

এই ফোন হ্যাক করা যাবে না, এটা ভাঙবে না এবংপানি এর কিচ্ছু করতে পারবে না!- এমনটাই দাবি টুরিং ফোনের নির্মাতাদের। এ বছরের জুলাইয়ে এই ফোনের ঘোষণা দেন নির্মাতারা। আগামী ১৮ ডিসেম্বর ফোনগুলো বাজারে ছাড়া হবে। এ খবর জানিয়েছে এনগেজেট।বিওল্ফ, ফারাওহ এবং কার্ডিনাল এই তিনটি রংয়ে পাওয়া যাবে টুরিং ফোন । ফোনগুলোতে রয়েছে ১৬ জিবি, ৬৪ জিবি এবং ১২৮ জিবি মেমোরির আলাদা সংস্করণ। দাম পড়বে ৬১০ থেকে ৮৭০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত। সান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক টুরিং রোবোটিক্স ইন্ডাস্ট্রিজ তৈরি করেছে এই ফোন। এই ফোনগুলোতে কোনো ইউএসবি পোর্ট এবং হেডফোন জ্যাক নেই।
নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই ফোন হ্যাক করা যাবে না। কারণ এই ফোনে থাকা সব অ্যাপ্লিকেশন ইন্ড টু ইন্ড এনক্রিপশনের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে। এটা ভাঙা যাবে না কারণ এটি বানানো হয়েছে ‘লিকুয়িডমরফিয়াম’ নামের এক বস্তু দিয়ে, যা স্টিল এবং অ্যালুমিনিয়ামের চেয়েও বেশি শক্তিশালী। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, লিকুয়িডমরফিয়াম আগামী দিনের স্মার্টফোনের বডি বানানোর প্রযুক্তি পাল্টে দেবে। স্মার্টফোনটিতে পানি ঢুকতে পারবেনা কারণ এর ভেতরে রয়েছে ন্যানো-কোটিং। ফোনটির ভেতরে কোনো রাবার ব্যবহার করা হয়নি এবং এটি পুরোপুরি খুলে ফেলা যাবে।
টুরিং ফোন চলবে ৫.১ ললিপপ অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে। এতে রয়েছে ৫.৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি স্ক্রিন (১০৮০x১৯২০ পিক্সেল)। ২.৫ গিগাহার্জ কোয়াড-কোর স্ন্যাপড্রাগন ৮০১ এসওসি প্রসেসর। রয়েছে ৩ জিবি র‍্যাম, ডুয়েল এলইডি ফ্ল্যাশের ১৩ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা, ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা। রয়েছে তিন হাজার এমএএইচের নন রিমুভাল ব্যাটারি।
কানেক্টিভিটির জন্য রয়েছে ফোরজি এলটিই, ওয়াই-ফাই ৮০২.১১এসি, ব্লুটুথ ৪.০ এলই। রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, অ্যাকসেলোরোমিটার, জিরোস্কোপ, ম্যাগনেটোমিটার, প্রক্সিমিটি, অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট, টেম্পারেচার এবং হিউমিডিটি।লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।

৪৫।সফটওয়্যার ছাড়াই পেনড্রাইভ লক করার গোপন পদ্ধতি !

ফাইল আদানপ্রদানে পেনড্রাইভের জুড়ি নেই। অনেক সময় এর মাধ্যমে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও গোপনীয় ফাইল শেয়ার করা হয়। কিন্তু পেনড্রাইভে লক করা নিয়ে পড়তে হয় ঝামেলায়। বিশেষ করে, পাসওয়ার্ড দেয়ার জন্য সফটওয়্যার নির্বাচন নিয়ে খেই হারানোর পরিস্থিতি তৈরি হয়। অথচ, পেনড্রাইভ লক করার কাজটা সফটওয়্যার ছাড়াও করা যায়!সফটওয়্যার ছাড়া কিভাবে পেনড্রাইভে পাসওয়ার্ড দেয়া যায় তাই তুলে ধরা হলো এই টিউটোরিয়ালে-
প্রথমে মাই কম্পিউটারে ঢুকে পেনড্রাইভের উপর কার্সর নিয়ে রাইট বাটনে ক্লিক করুন। এবার ক্লিক করুন Turn on BitLocker লেখা অংশে।
এরপর Use a Password to unlock the drive অংশে টিক চিহ্ন বসিয়ে Type your Password এবং Retype your Password লেখা ঘরে পাসওয়ার্ড দিয়ে Next লেখা অংশে ক্লিক করুন।
এবার Save the Recovery key to a file লেখা অংশে ক্লিক করে ফাইলটি সেইভ করুন। এরপর Use Encrypting বাটনে ক্লিক করে ১০০ শতাংশ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এবার কম্পিউটার থেকে প্রেনড্রাইভটি খুলে আবার ঢুকালে দেখাবে পেনড্রাইভটি লক হয়েছে।লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।

৪৪।আপনার সিম' বায়োমেট্রিক নিবন্ধন হয়েছে কিনা।

আপনার সিম' বায়োমেট্রিক নিবন্ধনহয়েছে কিনা, দেখতে ,,,,,।। GP গ্রাহকরা, - SMS করুণ reg send to 4949Airtel- *121*444#Robi- *1600*1#Banglalink- *1600*1#টেলিটক Q লিখে 1600..সাথে সাথে জানতে পারবেন আপনার SIM টি রেজিস্ট্রেশন হয়েছে কিনা...। পোস্টটি শেয়ার করে অন্নকেও জানার সুযোগ করে দিন

৪৩।গনিতের শর্টকাট টেকনিক

★বর্গের সর্বমোট ৪টি সুত্র আছে।★---------------------------------------বর্গের অন্তর বা প্রার্থক্যদেওয়া থাকলে, বড় সংখ্যাটিনির্ণয়ের ক্ষেত্রে-# 1_টেকনিকঃবড় সংখ্যা=(বর্গেরঅন্তর+1)÷2# প্রশ্নঃঃদুইটি ক্রমিক সংখ্যারবর্গের অন্তর যদি 47 হয় তবে বড়সংখ্যাটি কত?# সমাধানঃ বড় সংখ্যা=(47+1)/2=24======================সুত্রঃ-2)দুইটি বর্গের অন্তর বাপ্রার্থক্য দেওয়া থাকলে,ছোটসংখ্যাটি নির্ণয়ের ক্ষেত্রে-# 2_টেকনিকঃছোট সংখ্যাটি=(বর্গের অন্তর -1)÷2# প্রশ্নঃদুইটি ক্রমিক সংখ্যারবর্গের অন্তর 33। ক্ষুদ্রতমসংখ্যাটি কত হবে?# সমাধানঃছোট সংখ্যাটি=(33-1)÷2=16(উঃ)=====================সুত্রঃ-3)যত বড....তত ছোট/ ততছোট....যত বড উল্লেখ থাকলেসংখ্যা নির্নয়ের ক্ষেত্রে-# 3_টেকনিকঃসংখ্যাটি =(প্রদত্তসংখ্যা দুটির যোগফল)÷2# প্রশ্নঃএকটি সংখ্যা 742 থেকেযত বড় 830 থেকে তত ছোট। সংখ্যাটিকত?# সমাধানঃসংখ্যাটি =(742+830)÷2=786(উঃ)======================সুত্রঃ-4)দুইটি সংখ্যার গুনফলএবং একটি সংখ্যা দেওয়া থাকলেঅপর সংখ্যাটি নির্নয়েরক্ষেত্রে-# 4_টেকনিকঃসংখ্যা দুটিরগুনফল÷একটি সংখ্যা# প্রশ্নঃ2টি সংখ্যার গুনফল 2304একটি সংখ্যা 96 হলে অপরসংখ্যাটি কত?# সমাধানঃঅপর সংখ্যাটি=(2304÷96)=24(উঃ)পরিমাপের ৫টি টাকনিক(উদাহরনসহ)আলোচনাঃসুত্রঃ5- দৈর্ঘ্যর বৃদ্ধির হারপ্রস্থের হ্রাসের চেয়ে বেশীহলে-# 5_টেকনিক ::::::ক্ষেত্রফল বৃদ্ধির হার=[{(100+বৃদ্ধির হার)×(100-হ্রাসের হার)÷100}-100]প্রশ্নঃএকটি আয়তক্ষেত্রেরদৈর্ঘ্য 20% বাড়ালে এবং প্রস্থ10% কমালে ক্ষেত্রফল শতকরা কতবৃদ্ধি পাবে?# সমাধানঃ=[{(100 + বৃদ্ধির হার)×(100 -হ্রাসেরহার)÷100} -100]={(100+20)×(100-10)÷100} -100={(120×90)÷100}-100=(10800÷100) - 100=108-100=8% বাড়বে(উঃ)=====================সুত্রঃ6-দৈর্ঘ্য বৃদ্ধির হারপ্রস্থের হ্রাসের সমান বা কম হলে-# 6_টেকনিক ::::::ক্ষেত্রফল হ্রাস=100 - {(100+বৃদ্ধির হার)×(100-হ্রাসের হার) ÷100}প্রশ্নঃএকটি আয়তক্ষেত্রেরদৈর্ঘ্য 20% বাড়ালে এবং প্রস্থ20% কমালে তার আয়তন কত?# সমাধানঃ100 - {(100+20)×(100-20)÷100}=100-{(120×80)÷100}=100-(960÷100)=100-96=4% কমবে(উঃ)========================সুত্রঃ7-যখন শুধু বৃদ্ধির হারেরকথা উল্লেখ থাকে-*ক্ষেত্রফল বৃদ্ধি={(100+বৃদ্ধিরহার)÷100}²-100প্রশ্নঃএকটি বৃত্তেরব্যাসার্ধ্য শতকরা 50% বৃদ্ধিকরলে বৃত্তের ক্ষেত্রফল শতকরাকত বৃদ্ধি পাবে?# সমাধানঃ={(100+50)/100}²-100={(150)²/(100)²}-100={(15)²/(10)²}-100={225/100}-100=225-100=125%(উঃ)======================সুত্রঃ5-আয়তকার ক্ষেত্রেরদৈর্ঘ্য প্রস্থের যতগুন এবংক্ষেত্রফল দেয়া থাকলে-( দৈর্ঘ্য/প্রস্থ/পরিসীমা ) বেরকরতে-# দৈর্ঘ্য =√(ক্ষেত্রফল×দৈর্ঘ্যপ্রস্থের যতগুন)# প্রস্থ =√ (ক্ষেত্রফল/দৈর্ঘ্যপ্রস্থের যতগুন)# পরিসীমা=2(দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)প্রশ্নঃএকটি আয়তকার ঘরেরদৈর্ঘ্য বিস্তারের দ্বিগুন।এরক্ষেত্রফল 512 বর্গমিটার হলে,পরিসীমা কত?# সমাধানঃদৈর্ঘ্য=√ক্ষেত্রফল×দৈর্ঘ্যপ্রস্থের যতগুন=√(512×2)=32প্রস্থ =√ ক্ষেত্রফল×দৈর্ঘ্যপ্রস্থের যতগুন=√(512÷2)=16পরিসীমা=2(দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)=2×(32+16)=2×48=96(উঃ)নিয়মিত পোস্ট পেতে Like দিন।আর পোষ্টি হাতের নাগালে পেতে share করেনিজের টাইমলাইনে রাখুন যেকোন সময় পড়ারজন্য।

৪২।জেন নিন জন্ডিস কি-এর লক্ষণ, চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ।

জন্ডিস একটি কমন ও জটিল রোগ। শরীরে বিলিরুবিনের মাত্রা
বেড়ে গেলেই আমরা জন্ডিসে আক্রান্ত হই। বিলিরুবিন এমন একটা পদার্থ, যা আমাদের শরীরে রক্তচলাচল ব্যবস্থাতে প্রভাব ফেলে, ক্ষতিগ্রস্ত করে। শুধু তাই নয়, এর ফলে আমাদের চোখ এবং ত্বক স্বাভাবিক রং হারিয়ে ক্রমশ হলুদ হয়ে যায়। যেকোনো ব্যক্তি যেকোনো সময়ে জন্ডিসে আক্রান্ত হতে পারেন। এমনকি সদ্যোজাতরাও এই মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হতে পারে। বিশেষ করে প্রি-ম্যাচিওর শিশুরা। কীভাবে বুঝতে পারবেন যে আপনি বা আপনার প্রিয়জন জন্ডিসে আক্রান্ত হয়েছেন? জেনে নিন জন্ডিসের লক্ষণ, চিকিৎসা এবং কীভাবে প্রতিরোধ করবেন-জন্ডিস সাধারণত তিন ধরনের:* প্রি হেপাটিক জন্ডিস: এই ধরনের জন্ডিস প্রধানত লিভারে আঘাত বা লিভারের বিভিন্ন সমস্যা থেকে হয়।
* হেপাটোসেলুলার জন্ডিস: শরীরে হেমোলিসিসের পরিমাণ বেড়ে গেলে তা থেকে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায়। আর এর ফলেই এই ধরনের জন্ডিস দেখা দেয়।
* পোস্ট হেপাটিক জন্ডিস বা অবস্ট্রাকটিভ জন্ডিস।
জন্ডিসের লক্ষণ:* ঘন হলুদ রঙের প্রস্রাব।
* ফ্যাকাশে রঙের মলত্যাগ।
* তলপেটে ব্যথা।
* অস্বাভাবিকরকমের ওজন কমে যাওয়া।
* জ্বর।
* বমি।
* ক্লান্তি।
এগুলি জন্ডিসের সাধারণ লক্ষণ। এরই সঙ্গে ত্বক এবং চোখ হলুদ হয়ে যায়। কখনো কখনো জন্ডিসের মাত্রা অত্যধিক বেড়ে গেলে চোখ ব্রাউন বা কমলা রঙেরও হয়ে যেতে পারে। এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে অবহেলা না করে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া দরকার। মাথায় রাখতে হবে, জন্ডিস অবহেলা করলে তা থেকে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।
কিভাবে জন্ডিস প্রতিরোধ করবেনঃ* সঠিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।
* তাজা এবং গরম খাবার খান।
* ফিল্টার করা ফোটানো পানি পান করুন।
* হেপাটাইটিস এবং অন্যান্য ভ্যাকসিন নিয়মিত নিন।
* নিয়মিত ওজন পরীক্ষা করান।

৪১।চলুন একবার দেখে আসি গ্রিনিচ বুক অব রেকর্ডসএ বাংলাদেশ।

চলুন একবার দেখে আসি গ্রিনিচ বুক অব রেকর্ডসএ বাংলাদেশ।

১) বাংলাদেশ
পৃথিবীর সবচেয়ে বড়
ব'দ্বীপ।

২) সবচেয়ে বড় শিল
পড়েছিলো ২.২পাউন্ড
ওজনের,
গোপালগন্জে ১৪
এপ্রিল ১৯৮৬
সালে। এই ঝড়ে ৯২ জন
মারা যায়।
৩) সবচেয়ে বড় মানববন্ধন
১১ ডিসেম্বর ২০০৪
সালে। ৫০ লাখ লোক
নিয়ে আওয়ামী লীগ
৬৫২ মাইল লম্বা এ মানব
বন্ধন
করেছিলো টেকনাফ
থেকে তেতুলিয়া পর্যন্
৪) বগুড়ার মোহাম্মদ রজব
আলী। উনার
নাতি নাতনীর
সংখ্যা ৫ শতাধিক। ১১৫
বছর
বয়সে তিনি মারা যান
। গ্রিনেস বুকে তার
নাম সুপার গ্রান্ড
ফাদার
হিসেবে উল্লেখ
করা আছে।
৫) জোবেরা রহমান
লীনু জাতীয় টেবিল
টেনিস
চ্যাম্পিয়নশিপে ১৬
বার
জিতে সবচেয়ে বেশিব
চ্যাম্পিয়ন
হিসেবে নাম
লিখিয়েছেন গ্রিনেস
বুকে!
৬) সবচেয়ে কম
বয়সী বিবাহিত
দম্পতি। ১৯৮৬
সালে আমিনপুর,
পাবনাতে দু
পরিবারের দ্বন্দ
মেটাতে ১১ মাসের
এক ছেলের সাথে ৩
মাসের এক মেয়ের
বিয়ে দেয়া হয়!
৭) প্যারেড
গ্রাউন্ডে সৃষ্টি হলো ম
রেকর্ড; অংশ নিল ২৭
হাজার ১১৭ জন।
বিশ্বের সবচেয়ে বড়
মানব
পতাকা তৈরি করে গি
বুকে নাম
লেখালো বাংলাদেশ
৮) ১৬ ডিসেম্বর
বাংলাদেশের ৪৩তম
বিজয় দিবসে ৩ লাখের
বেশি বাঙালি এক
সময়ে একসঙ্গে গাইলেন
তাদের প্রাণের
জাতীয় সংগীত। আরও
একটি বিশ্ব রেকর্ড
গড়লো বাংলাদেশ।
,
মনে না থাকলে সেয়ার করে রাখতে পারেন

Contact Form

Name

Email *

Message *

 

About Author

Recent Comments